পাতা:মাঘোৎসবের উপদেশ - শিবনাথ শাস্ত্রী.pdf/২৮৭

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ধর্মসাধনের চতুর্থ উপায় শ্ৰীকৃষ্ণ অজুনকে বলছেন, কর্মতেই তোমার অধিকার। ভাল যাহা, উচিত যাহা, তাহ করবে। যাতে কল্যাণ হবে তাই করবে। তুমি কৃতকাৰ্য হবে কি অকৃতকাৰ্য হবে, লোকে কি বলবে, তা ভাববে না । তুমি কর্মফলের প্রাথী হবে না । সিদ্ধি-অসিদ্ধি বিষয়ে সমান হয়ে যাবে। একেই বলে যোগ । DDHDDBD BBBLLDDBB DDBDDDLS ন চাতিস্বপ্নশীলস্য জাগ্ৰতো নৈব চাৰ্জ্জুন ৷ যুক্তাহারবিহারস্য যুক্তচেষ্টান্ত কর্মসু । যুক্তস্বপ্নাববোধস্য যোগো ভবতি দুঃখহা । ভক্ত অজুনকে শ্ৰীকৃষ্ণ উপদেশ দিচ্ছেন, ভয়ানক খায় যে তার যোগ হয় না, যে ইন্দ্ৰিয়সুখে ব্যস্ত সে যোগের অধিকারী নয় । একান্ত অনাহারীরাও যোগ হয় না । অতি নিদ্রাশীল বা অতি জাগরণশীলেরও BB DDD DSSS S DS SSBBLYuD DBDDBDSDD DBBBDSDBBYS BDB নিয়মিত ভাবে করে, নিদ্রা ও জাগরণ আবশ্যকমত করে, সে যোগের অধিকারী, যোগ তার দুঃখ হরণ করে। মানুষের সমাজে চারি শ্রেণীর ধর্মসাধক দেখা গিয়েছে। এক, জ্ঞানের সাধক। এক দল আছেন যারা জ্ঞানের দিকটা ধরেছেন, সাধন করেছেন । তার ধর্মের সূত্র বেশ ক’রে পড়েছেন, নানা শাস্ত্ৰে কি বলে জানেন, ধৰ্মসমাজের ইতিবৃত্তে বেশ বিজ্ঞ। তঁরা জ্ঞানে তৃপ্ত D KDYS SDD LDBDDBDS BBDDD D BDBB LBBBL DBDDY S গীতা কি বলেছে জান ? ধৰ্মজ্ঞানে অহংকার জ’ন্মে যায়। এই ধমজ্ঞান সাধনের পক্ষে সুবিধাজনক নয়। কেবল জ্ঞান পেলে সে জিনিস পাওয়া হ’ল না। তাহদের জ্ঞান রেলওয়ের গাইড পুস্তকের মত। রেলওয়ে গাইডে আছে যে, কোন পথে কতটা স্টেশন পার হয়ে দাৰ্জিলিং বা RAO