পাতা:মাটি-ঘেঁষা মানুষ - মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/৪৩

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

তবু, ভয় ভাবনা কৌতুহল উত্তেজনায় কটা দিন যেন কেটে গিয়েছে খাপছাড়া একটা স্বপ্নের মত। আজ সে সত্য সত্যই মঞ্চে সন্মানের আসনে বসে আছে। এ যেন অন্য রকম আরেকটা স্বপ্ন । কেউ টিটকারী দেয় না, কোন প্রশ্ন বা প্ৰতিবাদ জানায় না, সকলে একমনে তার প্রশংসা শোনে, বার বার জোড়া জোড়া চোখ বক্তার দিক থেকে তার দিকে ফিয়ে ख्Nigछ । ওই রকম অভিভূত বিচলিত অবস্থাতেও একটা বিষয়ে খেয়াল করে রেবতী । শুধু তার প্রশংসাকীর্তন নয়, তাকে বড় করা নয়-তার কথা থেকে আসছে দেশের গরীব চাষাভুষো ঘরের মেয়েদের কথা, চাষীদের দুরবস্থার কথা, চাষীর লড়ায়ে মেয়েদের অংশ নেবার কথা। এই জন্যই বুঝি কেউ টিটকারী দিচ্ছে না। তাকে। সভায় গুঞ্জন ওঠার সময়টুকু রেবতী পাশে নিজের মা ও গোবিন্দের মার কথা শোনে । গোবিন্দের মা গভীর আবেগের সঙ্গে বলে, তবে তো বাছা মেয়ে তোমার সোজা মেয়ে না। মোরা উল্টা বুঝলাম। যা ভাবলাম দোষ, তাই গুণ হয়ে দাঁড়াল তোমার CNC3s ब्रांड्यू बद्दल, कि खांनि ििने कि निकांब्ण । काल डांग श्या তবেই ভাল। আইবুড়োনী মেয়ের ব্যাপার, এই হৈ চৈ কি ভাল ? দু’দিন বাদে হুজুগ থামবে, লোকে তখন কি বলবে 55t可ta 窗t°C 1 VO VV