কে ন লিখি লেখা ছাড়া অন্য কোন উপায়েই যে-সব কথা জানানো যায় না। সেই কথাগুলি জানাবার জন্যই আমি লিখি। অন্য লেখকেরা যাই বলুন, আমার এ বিষয়ে কোন সন্দেহই নেই যে, তঁরা কেন লেখেন সে-প্রশ্নের জবাবও এই ৷ চিন্তার আশ্রয় মানসিক অভিজ্ঞতা। ছেলেবেলা থেকেই আমার অভিজ্ঞতা অনেকের চেয়ে বেশি। প্ৰতিভা নিয়ে জন্মগ্রহণের কথাটা বাজে। আত্মজ্ঞানের অভাব আর রহস্যাবরণের লোভ ও নিরাপত্তার জন্য প্ৰতিভাবানের কথাটা মেনে নেন। মানসিক অভিজ্ঞতা সঞ্চায়ের ইচ্ছা ও উৎসাহ অথবা নেশা এবং প্রক্রিয়াটির চাপ ও তীব্ৰতা সহ্য করবার শক্তি অনেকগুলি বিশ্লেষণযোগ্য বোধগম্য কারণে সৃষ্টি হয়, বাড়ে অথবা কমে। আড়াই বছর বয়স থেকে আমার দৃষ্টিভঙ্গির ইতিহাস আমি মোটামুটি জেনেছি। লেখার ঝোকও অন্য দশটা ঝোকের মতোই। অঙ্ক শেখা, যন্ত্র বানানো, শেষ মানে খোজা, খেলতে শেখা, গান গাওয়া, টাকা করা ইত্যাদির দলেই লিখতে চাওয়া। লিখতে পারা ওই লিখতে চাওয়ার উগ্ৰতা আর লিখতে শেখার একাগ্ৰতার ওপর নির্ভর করে। বক্তব্যের সঞ্চয় থাকা যে দরকার সেটা অবশ্য বলাই বাহুল্য-দাতব্য উপলব্ধির চাপ ছাড়া লিখতে চাওয়ার উগ্ৰতা কিসে আনবে ! জীবনকে আমি যে ভাবে ও যতভাবে উপলব্ধি করেছি। অন্যকে তার ক্ষুদ্র YKLL YK EDLE BB D L S SBD D LBBD YDB DBD তা জানে না ( জল পড়ে পাতা নড়ে জানা নয়)। কিন্তু সকলের সঙ্গে আমার জানাৱ এক শব্দার্থক ব্যাপক সমভিত্তি আছে। তাকে আশ্রয় করে আমার খানিকটা উপলব্ধি অন্তকে দান কৰি । DD D DB D DDYSTDDB S S BBD BBBD BDDSS BDBDB লেখাকে আশ্ৰয় করে সে কতকগুলি মানসিক অভিজ্ঞতা লাভ করে-আমি লিখে পাইয়ে মা দিলে বেচারী যা কোনদিন পেতো না । কিন্তু এই কারণে লেখকের YY
