পাতা:মানিক গ্রন্থাবলী (প্রথম খণ্ড).pdf/৯৭

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

酸可啊 ct欧 DvJO अनख ७ब्रिा एदेण। कभणांक कि बलिष्ठ शिवा হঠাৎ নীরবেই ঘর ছাড়িয়া চলিয়া গেল। নীচে নামিয়া পিছনের মৃদু আহবানে অনন্ত চমকিয়া দাড়াইয়া পড়িল । মাধুরী বলিল, আমি আজ নিজে সন্দেশ করেছি। খেয়ে দেখবেন কেমন হয়েছে ? অনন্ত বিবৰ্ণ মুখে বলিল, রোজ রোজ কষ্ট করে কেন তুমি এসব করতে যাও মাধুরী ? আমার কোন কষ্ট নেই। তবে আপনি যদি বিরক্ত হনতার চোখের সামনে কমলার দিকে চাহিয়া উদ্ধত হাসিবার পর এই সকরুণ বিনয় প্রকাশে অনন্তের মুখ আরও নিৰৰ্ণ হইয়া গেল। বলিল, সুশীলের অসুখ শুনলাম সামান্য অসুখ । আমি কাছে থাকলে বিরক্ত হয়ে ওঠেন। সারাদিন আজ কবিতা লিখেছেন সামান্য কয়েকটি কথায় কৈফিয়ৎ ও অনুনয়ের কি অপূর্ব সমন্বয়। অনন্ত যেন হতাশ হইয়া গেল,-কবিতা ? হঁ্যা । লিখবার সময় ওকে দেখলে আমার এমন ভয় করে ! চোখ রক্তবর্ণ, কপালে একটা শিরা দপ, দীপ, করছে।-- 西〔不颈昭动(对{夜日1 মাধুরী স্নান ভাবে হাসিল, হবে। কিন্তু আমার ভয় করে - কোথায় বসবেন ? লাইব্রেরীতে। অনন্ত চিন্তিত মুখে লাইব্রেরীতে গিয়া বসিল । একটা প্লেটে একটিমাত্র সন্দেশ আনিয়া কাগজপত্র সরাইয়া টেবিলে নামাইয়া রাখিয়া মাধুরী বলিল, করেছি। বোধ হয় পঞ্চাশটা, थicदन cगांt qकों । বেশী খেলে তুমি খুলী হবে ? মাধুরী স্নান মুখে বলিল, হ’তাম, বেশী খেলে যদি আপনার *ी थांब्रां* ३७भांद्र उम्र ना १ांकड । একটু একটু করিয়া ভাঙ্গিয়া সন্দেশটা খাইয়া অনন্ত বলিল, জীবনটা দুৰ্বোধ্য হয়ে উঠেছে মাধুরী ! স্বাস্থ্য সম্বন্ধীয় কথা ওঠার পরেই জীবন সম্বন্ধে তার এই আকস্মিক মন্তব্যে মাধুরী একটু বিস্মিত হইল। মৃদুস্বরে বলিল, জীবন দুৰ্বোধ্য বৈকি। একচুমুক জল পান করিয়া অনন্ত বলিল, শুধু অসামঞ্জস্য, কেবল খাপছাড়া বিধান। উচিত অনুচিতে এতটুকু মিল নেই। প্রমাণ দ্যাখো, শরীরে স্বাস্থ্য নেই, তোমার তৈরি সন্দেশ একটার বেশী খেতে পারি না, মনে শক্তি নেই, সামান্য উত্তেজনার সূত্রপাতে আতঙ্ক হয়। তবু তো জীবন আমার নিঃস্ব নয় । নয় ? মাধুরীর কণ্ঠস্বরা যেন অনুযোগ করিল, আপনি তো উদাসীন, সম্যাসী । অনন্ত করুশ ভাবে হাসিয়া ৰলিল, উদাসীন নাই, ভীরু ; সন্ন্যাসী নই, দুর্বল। ছেলেবেলা চোর চোর খেলায় আমার ছিল বুড়ী ছুয়ে বিশ্রামের খেলা। আজও আমি তেমনি অশক্ত হয়ে আছি মাধুরী। নিজে চুরি হয়ে গেলেও ঠেকাবার ক্ষমতা আমার নেই। যে খেলা শক্তিমানের, আমার কি উচিত সে খেলায় যোগ দেওয়া ? * মাধুরীর সমস্ত মুখ আবার সাদা হইয়া গিয়াছিল, নতচোখে অক্ষুদ্টম্বরে সে বলিল, জানিনে। কিন্তু দুৰ্ব্বলের সঙ্গে ছাড়া যে খেলতে পারে না সে তবে কি করবে ? সে সকলের খেলা দেখবে, একটা মোটা বই টানিয়া নিয়া অনন্ত বলিল, হাল্কা মানুষ ভেসে উঠবে আকাশে। সেখান থেকে পৃথিবীর দিকে চেয়ে থাকবে। মৰ্ত্ত্যের সুখদুঃখের সঙ্গে ওছাড়া তার আর সম্পর্ক কি ? আকাশ ছোয়া কথা ! অনন্তের মুখের দিকে চাহিয়া মাধুরী চুপ করিয়া দাড়াইয়া রহিল। অনন্ত মোটা বইটার উপর ঝুকিয়া পড়িল । অনেকক্ষণ পরে ভয়ে ভয়ে মাধুরী বলিল, আপনার ওষুধ আনিব ? কিছু খেয়ে সেটা খেতে হয় ? अनष्ठ भूथ जूलिमा बलिल, थाcन। किस वक कथा শুনে মাও । সুশীলকে বরখাস্ত করতে চেয়েছিলাম বলে কমলার সঙ্গে আজ আমার ঝগড়া হয়েছে । আর ঝগড়া করবেন না । বলিয়া মাধুরী ওষুধ আনিতে চলিয়া গেল। ওষুধ খাইবার সময় অনন্তের মনে হইল একবার উপরে গিয়া গোপনে আশিতে দেখিয়া আসিবে তার চোখ দুটিও রক্তবর্ণ হইয়া উঠিয়াছে কিনা, কপালের একটা শিরা দপদপ BBBBDD SDDDBS BBLD DD DBK BBBDBBD D DD D প্রথমদিন কমলা খালি পায়ে কাকর-বিছানো পথে হাটতে পারে নাই। এখন কোনই অসুবিধা হয় না। পথের দু'দিকে ফুলের চারাগুলি যেন ফুল ফোটানোর প্ৰতিযোগিতা সুরু করিয়াছে। পটু পঢ় করিয়া কয়েকটা রক্তগোপাল হিড়িয়া কমলা খোকার হাতে দিল । ফুলগুলির দিকে হাত বাড়াইয়া খোকা অফুট আবেদন জানাইয়াছিল। DBB DDS DKSYBDBDB DKBBDD DB BB D DD DD সুশীলের ঘর তিনখানার পিছনে প্ৰকাণ্ড কৃষ্ণচুড়ার ডগায় পড়ন্ত রোদ বিবৰ্ণ সোনার রঙ, মাখাইয়াছে। আকাশে মেঘ নাই। কিন্তু কাৰ্ত্তিকের কুয়াশার ঈঙ্গিতে শূন্য ভরাট। রোদের दू७ ठ। चांकि अजूणों९ कब्रिभांgछ । তিনটা সিড়ি ভাঙ্গিলে একেবারে সুশীলের শয়নকক্ষে পৌছানো যায়। সুশীল শুল্কমুখে বিছানায় বসিয়াছিল। একটু নিঃশব্দ হাসি দিয়া সে কমলাকে অভ্যর্থনা করিল। cथाकांक निcम qणांग । তা দেখতে পাচ্ছি। কিন্তু ওটাকে ফেলে এলেই ভাল