পাতা:মানিক গ্রন্থাবলী - মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/১০৬

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

भांनिक 9jहां वकी अiभव्नांक्ल दहन, ‘अiद्म७ qक भांज ।” ব্যাপার শুনে আগুন হয়ে ওঠে রম্ভা । বীরেশ্বর বারণ করেছে বলে জরিমানার টাকা জমা দেওয়া হয় নি! এমনি সব বাপ-ভক্ত উপযুক্ত ছেলে বীরেশ্বরের ! বাপ একটু রাগ করবে, এসে দুটো মন্দ কথা বলবে বলে ভয় হয়েছে সবার ! এই একটা ছুতো পেয়ে ব্যাপকে ছেলেরা জেলে পচাচ্ছে একশোটা টাকারু জন্যে-ভোগ করছে সেই বাপের টাকা পয়সা জমি-জমা ! ‘বাবা যদি আত্মঘাতী হতে যেত, ঠেকাতে না বাবাকে ? রাগের ভয়ে আত্মঘাতী হতে দিতে বাবাকে ?” মুখ কালো করে সবাই শোনে। এ বিষয়ে যে অনেক আলোচনা হয়েছে বাড়ীতে, বীরেশ্বরের বারণ অমান্য করে ও যে জরিমানা দেবার কথাটা তারা ভেবেছে অনেকবার কিন্তু মনস্থির করতে পারে নি। শেষ পর্যন্ত, এসব রাস্তাকে কেউ বলে না। দ্বিধাসংশয়হীন তীব্র ভাষায় এমন জোরের সঙ্গেই রাস্তা বলে দিয়েছে তাদের কি করা উচিত ছিল যে মনস্থির করতে না পারাটাই মস্ত অমার্জনীয় অপরাধ হয়ে দাডিয়েছে । তাই বটে। তাই বটে । রাগ না। হয় করতই বীরেশ্বর, এসে দুটো গাল মন্দই দিত, তাই বলে বুড়ো ব্যাপকে জেল থেকে খালাস করে না আনার কোন মানে হয় ? মেরে তো আর সে ফেলত না বাড়ীর সবাইকে । সকলে চুপ করে থাকে। ছোট ভাই মোহনলাল, এ বাড়ীতে যে সকলের চেয়ে রোগা আর বেঁটে, সেই এক প্ৰতিবাদ করে রাস্তার ঝাঝালো সমালোচনার, বলে, “অত চোটপাট করিস নে ছোডন্দি, বাবা তোর একার বাবা নাকি ? আমরা ছাড়িয়ে অ্যানতাম বাবাকে, বাবার মনে কষ্ট হবে বলে আনি নি ।”

  • ?” “কিসের কষ্ট ?” রম্ভ শুধোয় অবাক হয়ে ।

"ধন আর কাদের যে জরিমানার টাকা পাবে ?” “ধনা পাক মনা পাক কাদের পাক ফাদের পাক, মোদের তাতে কি ?” এ প্রশ্নের লাগসই নতুন জবাব মোহন খুজে পায় না। সে শুধু বলে, “বাবার अge कटे श्gव ।” পরদিন শ্যামলাল জরিমানার টাকা জমা দিতে সদরে গেল। টাকা জমা হয়ে গেল সেইদিন, ছাড়পত্র পেয়ে বীরেশ্বরের বাড়ী ফিরতে লেগে গেলে পাচ እ» © b”