wysfa ‘কেন রোগা বৌ ?” BB BB DDDD DBDBBD DDS DBDD BD D BBDD কৃষ্ণেন্দু হঠাৎ কোন জবাব দিতে পারল না। এক মুহূৰ্ত্তের জন্য তাকে বড়ই বিপন্ন মনে হল। তারপর গলা সাফ করে কৃষ্ণেন্দু বলল, “কলঙ্ক রটাই ভাল রোগা বৌ ।” ‘ওমা, ইকি কথা বলেন কেষ্টবাবু !” “মেয়েটা কম পাজী নয় রোগা বেী । পীরিত করেছে, পালিয়ে যেত, সে ভিন্ন কথা । মারি টাকাগুলি বাগিয়ে পালাচ্ছিল কি বলে, এত আদর যত্নে খাইয়ে পরিয়ে মানুষ করেছে না ? নরেশকে আমি মারলাম, মেয়েটারও তো उञ् छ्&न्न ऐङि ।।' 'जांखा झूल cजiनांभाजीक्ष।” “তাও হওয়া উচিত । মেয়েকে আমন আল্লাদী করল কেন ? তাছাড়া কি জান রোগা বৌ, সোনামাসীর সয়ন্তানী বুদ্ধি কম নয়। বিয়ে হলে পণের টাকা পাবে বেশী, মেয়েটা থাকবে কাছাকাছি, তাই না মেয়েটাকে লেলিয়ে দিয়েছিল।” লক্ষ্মী আর কিছু বলল না। তার মুখে শুধু ফুটে উঠল অবজ্ঞার হাসি, অল্প अicनांध्र शों कicद्धा C5icथ *एब्न ब। যাওয়ার আগে কৃষ্ণেন্দু রাস্তাকে জিজ্ঞেস করে, “শরীর ভাল নেই ?” রম্ভা চুপ করে দাড়িয়ে থাকে। “ও ! মন ভাল নেই। তবে । কষ্ট হচ্ছে বাপের বাড়ীর জন্যে ?” রম্ভার চোখ দিয়ে হঠাৎ জল গড়িয়ে পড়ে দু’ফোটা। লক্ষ্য করে কৃষ্ণেন্দু নড়েচড়ে বসে। ভাল করে তাকায় রম্ভার দিকে । খানিক ভেবে বলে, “চলো 6डांभांश चहल शांझे ।' উঠে দাড়িয়ে সবাইকে শুনিয়ে বলে, “আমরা ভাইবোন দুটো ঘরোয়া কথা বলব। কেউ যেন এসো না ।” খোলা দরজার কাছেই কৃষ্ণেন্দু বসে। সবাই যাতে তাকে দেখতে পায়। এটা সাধারণ দরকারী সতর্কত। মেয়ে পুরুষের সম্পর্ক এখানকার জগতে বড় ইনকো। যতই তাকে শ্ৰদ্ধা করুক সবাই, অন্তরালে যুবতী মেয়ের সঙ্গে মাখামাখি করলে অন্ততঃ দু’চারটা মনে খটকা লাগবেই। কিছু ৰলবে না কেউ,
