পাতা:মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়ের স্ব-নির্বাচিত গল্প.pdf/১৯৩

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

छब्रिांgब्र नांऊछभाई እኳ”$ হুইস্কির পেগ; যেন মাটির পৃথিবীর জীর্ণক্লিষ্ট অফিসিয়াল জীবনে একফোটা টসটসে দরদ। তার রীতিমত আপসোস হয় যে, যোয়ান-মদ মাঝ-বয়সী চাষাড়ে লোকটা এর স্বামী, ওর আদরেই মেয়েটার এই আলুথালু বেশ! তবু মন্মথ জেরা করে, সংশয় মেটাতে গাঁয়ের দু’জন বুড়োকে এনে সনাক্ত করায়। তার পরেও যেন তার বিশ্বাস হতে চায় না! ভুবন চুপচাপ দাড়িয়ে আছে গায়ে চাদর জড়িয়ে যতটা সম্ভব নিরীহ গোবেচারী সেজে। কিন্তু খোচা খোচা গোফ দাড়ি ভরা মুখ, রুক্ষ এলোমেলো একমাথা চুল, মোটেই তাকে দেখায় না। নতুন জামায়ের মত। মন্মথ গর্জন করে হারাণকে প্রশ্ন করে, এ তোমার নাতনীর বর ? इांब्रां द८व्, शंश उणीवांन! ময়নার মা বলে, জিগান মিছা, কানে শোনে না বদ্ধ কালা। অ ! মন্মথ বলে । ভুবন ভাবে এবার তার কিছু বলা বা করা উচিত। এমন হাঙ্গামা জানলে আইতাম না কর্তা। মিছা কইয়া আনছে আমারে। সড়াইলের হাটে আইছি, ঠাইরেণ পোলারে দিয খপর দিলেন, মাইয়া নাকি মর Nद्र-५42० पi ९ड52न्म पश् । তুমি আমনি ছুটে এলে ? আসুম না ? রাতিভরি সোনারূপ যা দিবা কইছিল, তাও ঠেকায় নাই বিয়াতে । মইরা গেলে গাও থেইক খুইলা নিলে আর পামু? ও: ! তাই ছুটে এসেছ ? তুমি হিসেবী লোক বটে। মন্মথ বলে ব্যঙ্গ করে, আর কিছু করার নেই, বাড়িগুলি তল্লাশ ও তছনছ করে নিয়ম রক্ষা করা ছাড়া। জামাইটাকে বেঁধে নিয়ে যাওয়া চলে সন্দেহের যুক্তিতে গ্রেপ্তার করে, কিন্তু হাঙ্গামা হবে। দু’পা পিছু হটে এখনো চাষীর দল দাড়িয়ে আছে, ছত্রভঙ্গ হয়ে চলে যায়নি। গায়ে গায়ে চাষাগুলোর কেমন যেন উগ্ৰ মরিয়া ভাব, ভয় ডর নেই। ঘরে ঘরে তল্লাশ চলতে থাকে। একটা বিডল লুকানোর মত আড়ালও যে ঘরে নেই সে ঘরেও কঁথা কালি হঁড়িপাতিল জিনিসপত্র ছত্ৰখান করে। খোজা হয় মানুষকে । মন্মথ থাকে হারাণের বাড়িতেই। অল্প নেশায় রঙীন চোখ। এ সব কাজে বেরোতে হলে মন্মথ অল্প নেশা করে, মাল সঙ্গে থাকে। কর্তব্য সমাপ্তির পর টানবার জন্য,-চোখ তার রঙীন শাড়ি-জড়ানো মেয়েটাকে ছাড়তে চায় না। কুরিয়ে ● s-ffs ia ●