फूडीग्र श्र७ । SRY) rs - is air a . সিয়া মূচ্ছিত হইয়া থাকেন, তাহা হইলে আমাকে খবর দিবেন। ; अभि (qश्राcन द्धिांश्वां डाछि ।” “সে কি, মহাশয়, তাহা হইবে না।” এই বলিয়া সেই রমণী “কিতে ফিরিয়া দাড়াইল । সেই সময়ে একটা দমকা বাতাস লাগিয়া তাহার অবগুণ্ঠন সম্পূর্ণরূপে উন্মুক্ত হইয়া গেল। তখনই সেই রমণী ? আতিশয় লজ্জিত ও ব্যস্ত-সমস্ত হইয়া অবগুণ্ঠনটি আবার বেশি করিয়া টানিয়া দিল। সেই ক্ষুদ্র অবসরে যুবকের সতৃষ্ণদৃষ্টি একবার সেই সুন্দরীর সুন্দর মুখমণ্ডলের অসম্পূর্ণভাবে সৌন্দৰ্য্যসুধা ক্ষণেকের জন্য পান করিয়া লইল। রমণীর তথনকার ভঙ্গিটি যুবকের মুগ্ধ হৃদয়ে মৃদু মৃদু। আঘার্ত করিল। সেই ক্ষণেকের মধ্যে যুবক দেখিল, একটি মলিনতার ছায়াপাতে, বিপুল ব্ৰকৃষ্ণচক্ষের সলজ অথচ উৎকণ্ঠাব্যঞ্জক চাঞ্চল্যে, এবং ঈষদপ্রোদ্ভিত অধরেীষ্ঠের শ্রমজনিত মৃদুকম্পনে, সেই মাধুৰ্য্য পরিাপূর্ণ, মুখশ্ৰী আরও উজ্জীবিত হইয়াছিল ; তাহাতে যুবকের অপরিতৃপ্ত তুষিত নেত্রৈর তৃষ্ণা আরও বাড়িয়া উঠিল। পরস্ত্রী-দর্শনে এরূপ একটা অধৈৰ্য্য আকুল তৃষ্ণা একজন সচ্চরিত্র ও শিক্ষিত যুবকের পক্ষে বড় পাপের বিষয় হইলেও যুবকের মান কোনরূপ কলুষিত ভাব ছিল না। স্ত্রীসৌন্দৰ্য্যের জন্য পুরুষ হৃদয়মাত্রেই যে একটি আকাজক্ষা সর্বদা সংলগ্ন থাকে, ইহা তাহ ভিন্ন । আর কিছুই নহে। এই স্বাভাবিক আকাঙ্ক্ষার মধ্যে যখন বিন্দু বিসর্গ পাপ মিশিতে পারে, তখন ইহা মনুষ্যের একান্ত অদম্য, ও অত্যন্তু প্রজ্জ্বলিত হইয়া উঠে। যাই হােক, যুবকের সম্বন্ধে এত . ওকালতী করিয়া পুথি বাড়ানো আমার ভাল দেখায় না, বরং তাহাতে অনেক পাঠকের বিরক্তির আশঙ্কা করিতে, হয়। এই যুবক এজন্য দণ্ডাহঁ কি মার্জনীয়, সে বিচারের ভাঁর সদ্বিবেচক
