পাতা:মায়াবী - পাঁচকড়ি দে.pdf/৩৮

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

&ቫፃጻ ማvs ! ৩৩” " - . বলাইচাদ তখন র্তাহাকে একে একে সকল কথাই বলিল। শুনিয়া গোস্বামী বলিলেন, “তবেই ঠিক হইয়াছে, আমিও আসিতে মাসিতে পথে একখানা রক্তমাখা কাপড় পড়িয়া থাকিতে দৈখিলাম।” তখন বলাই বলিল, “চলুন, সে কাপড়খানা যেখানে পড়ে; আছে, সেখানে আমাদের নিয়ে চলুন ; সে কাপড়খানা দেখিলুৈই, আমরা ििनर्दछ পারিব।” * যদুনাথ গোস্বামী প্ৰথমে দুই একবার অস্বীকার কৱিলেন ; শেষে - বলাইচাঁদের একান্ত পীড়াপীড়িতে যাইতে সন্মত হইলেন । যদুনাথ গুেস্বামী, বলাইচাঁদ ও বলাইচাঁদের সঙ্গী দুইজনকে সঙ্গৈ “লইয়া চলিলেন। কিছুদূর আসিয়া যদুনাথ গোস্বামী সকলকে. লইয়া নুিকটস্থ এক জঙ্গলমধ্যে প্রবেশ করিলেন। বেশি দূর আর যাইতে কুইল লক্ষণ, দুই চারিপদ অগ্রসর হইয়া তাহারা লণ্ঠানের আলোকে সেই রক্তমুখী, কাপড় দেখিতে পাইল। কেবল রক্তমাখা কাপড় নহে, সেখানে আরও একখানা প্ৰকাণ্ড ছুরি, দুই তিনটা রৌপ্যনিৰ্ম্মিত भाशांद्र के *छिभ्रां था किड (शिल। বলাই মণ্ডল কাপড়খানা দেখিয়াই চিনিতে পারিল, সেই नेिब्राশ্রিতা বালিকার। যদুনাথ গোস্বামী ছাড়া আর সকলে ভয়ে শিহরিয়া উঠিল। সে সকল রক্তমাখা কাপড় ছুরি ইত্যাদি যাহা একটা ভয়ানক খুনের সাক্ষ্যস্বরূপ পড়িয়াছিল, কেহই স্পর্শ করা দূরে থাকুক, অধিকক্ষণ সেইখানে দাড়াইয়া থাকিতেও তাহদের ভয়ে হােত পা কাঁপিতে লাগ্ৰিল। রক্তের সঙ্গে এমনই কি একটা বিভীষিকা সকল সময়ে মিশিয়া থাকে। তখন তাহদের হাতের লাঠী এবং হাতের লণ্ঠান হাতে রছিল, কেবল VS)