পাতা:মায়ের নাম - জলধর সেন.pdf/১০৮

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

S? S মোহিতের পরিণাম মধ্যে যাইয়া কি প্ৰাণ হাৱাইব’ ?” মোহিত বাড়ীতে গেল না ! পরীক্ষার ফল বাহির হইলে, গেজেট খুজিয়াও তাহার নাম পাওয়া গেল না। ;- श्रgांतन कब्रिएल ऊ श्रांभ श्एद ? আমি মনে করিয়াছিলাম, একবার ফেলা হইয়া হয় ত মোহিতের জান হইয়াছে, সে হয় তা পুনরায় পরীক্ষার জন্য প্ৰস্তুত হইবে। বাহিরে আমার কথাই ঠিক থাকিল ; মোহিতের পিতা আর এক বৎসর তাহার পড়ার খরচ চালাইতে লাগিলেন । কিন্তু মোহিত আর কলেজে নাম লিখাইল না ; বাড়ীতে সকলে জানিতে লাগিল মোহিত পড়াশুনাই করিতেছে, কিন্তু মোহিত কলেজ ছাড়িয়া দিল। মাসে মাসে বাড়ী হইতে টাকা আসে, মোহিত বাবুগিরিতে সে টাকা উড়াইয়া দেয়। সত্য মিথ্যা বলিতে পারি না, মোহিতের না কি স্বভাব্যচরিত্রও বিগড়াইয়া গিয়াছিল । এই সময়ে একদিন মোহিঙের সহিত আমার দেখা হইয়াছিল। সে শুনিয়াছিল যে, আমি দ্বিতীয় বাৰ্ষিক শ্রেণীর পরীক্ষায় কয়েকটা বিষয়ে প্রথম স্থান অধিকার করিয়া মাসিক ১৫১ টাকা বৃত্তি পাইয়াছি এবং আমাকে কলেজের বেতনও দিতে হয় না । মোহিত আমাকে দেখিয়া বলিল “ওরে, তুই নাকি বৃত্তি পেয়েছিস, বেশ-বেশি ! আর একটীি নছর গেলেই ডাক্তার আর কি ! তা দেখা এখন ত তোর টাকাকড়ির অভাব নেই, আমাকে দশটী টাকা হাওলাত দিতে পারিস, আমি মাইনে পেলেই তোর টাকা দিয়ে যাব।” আমি বলিলাম “মাইনে কি ? তুমি চাকুরী কোরিছ না কি ?” মোহিত বলিল “ওহে ! সে খবর তোকে বুঝি দিই নেই, আমি যে বেঙ্গল থিয়েটারের এসিষ্টান্ট ম্যানেজার হয়েছি ; মাসে ৬০ টাকা