ऐठ&ञां SENS র্তাহার এই উপদেশ গুরুমন্ত্ররূপে গ্ৰহণ করিয়াছিলাম। তিনি আয় BDu DDSS DDDB DBD DB DBB DDDBD SS SDD বলিতেন “বিশ্বাসে পাইবে বস্তু, তর্কে বহুদূরে।” তোমরা ধৰ্ম্ম লইয়া তর্ক করিও না । আমি তর্কের বিরোধী। আমি সংস্কারের পক্ষপাতী । তোমাব-আমাব পূজনীয় পিতৃ-পিতামহ যে ধৰ্ম্ম পালন করিয়া গিয়াছেন, তাহার উপর কিছুতেই আস্থাশূন্য হইও না । হিন্দুর ছেলে হিন্দু-শাস্ত্রের আদেশ পালন করিও । কখনও মনে সংশয় আনিও না । ইহাকে যিনি গোড়ামি বলিতে চান, বলুন , তোমাবা তাহাতে কৰ্ণপাত করিও না । আমি এ কথা খুব মানি-স্বধৰ্ম্মে নিধনও শ্ৰেয়ঃ । বাপ পিতামহের ধৰ্ম্মত্যাগ করিও না-কিছুতেই না ।” আমাদের শিক্ষাগুরুর এ উপদেশ আমরা-অন্ততঃ আমি ও আলি গ্ৰহণ করিয়াছিলাম ; তাই अाभदा छुझेछन् ५aथुम७ ख्छाड्ने-छाड्ने च्याछि । আমার শিক্ষাগুরু মৌলবী সাহেবের গুণ বৰ্ণনা করিৰায় জঙ্গ লেখনী ধারণ করি নাই , অন্য একটা কথা বলাই আমাব উদ্দেশ্যে ; কিন্তু সে কথা বলিবাব পূৰ্ব্বে শিক্ষক মহাশয্যের পবিচ্য দিবার জন্যই এই কয়েকটি কথা বলিলাম । পূর্বেই বলিয়াছি, মৌলবী সাহেবের একটি পুত্র আলিমদিন, আর একটি কন্যা । কন্যাটি আলির কনিষ্ঠা , তাহাব নাম লয়লা , আমরা তাহাকে ‘লিলি বেগম” বলিয়া ডাকিস্তাম ! "আমাদের দেখাদেখি আর সকলে, এমন কি মৌলবী সাহেব পৰ্য্যন্তও তাহাকে লিলি বলিয়া ডাকিতেন । ‘লিলি বেগম’’ আলির পাঁচ বৎসরেব ছোট ছিল । মৌলবী সাহেব ছেলে ও মেয়েকে সমানভাবে দেখিতেন। প্ৰতিদিন তিনি যেমন ছেলেকে পড়াইতেন, মেয়েকেও তেমনই পাঠ দিতেন । Nd
