পাতা:মায়ের নাম - জলধর সেন.pdf/৭৬

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ዓ$ ” প্ৰবাসের কথা একটু পরেই একজন পুলিসম্যান আসিয়া আমাকে আমার গন্তব্য স্থানের কথা জিজ্ঞাসা করিল। আমি বলিলাম, আমি সাহারণপুব যাইব । তখন সে বলিল, সাহারণপুরের গাড়ী ও দিকের প্লাটফরমে গিয়াছে । আমি তখন যাইয়া সেই গাড়ীতে আরোহণ করিয়া পুনরায় নিদ্রার আয়োজন করিলাম । গাড়ী কী খন ছাড়িয়াছিল, তাহা জানিতে পারি নাই। একটু বেলা হইলে আমাব নিদ্রাভঙ্গ হইল। তখন দেখিলাম গাড়ী চলিতেছে । একটু পরেই গাড়ী মিরাট ষ্টেশনে উপস্থিত হইল। মনে কবিলাম। এই স্থানে একটু বেশী সময় গাড়ী দাড়ায় ; এইখানে প্ৰাতঃকৃত্য সমাপন করিয়া কিঞ্চিৎ জলযোগ করিয়া লই । এই মনে করিয়া প্ৰথমেই পকেটে হাত দিলাম ; দেখি আমার রুমালখানি অন্তহিত হইয়াছে। আমার সঙ্গে দশটী টাকার একখানি নোট ও নগদ দুইটি টাকা ছিল। তাহা ঐ রুমালেই বাধা ছিল । কখন কেমন করিয়া রুমালখানি কে হস্তগত করিয়াছিল, তাহ স্থির কবিতে পারিলাম না । বিষম বিপদ! পকেট অনুসন্ধান কান্ধিয়া দেখিলাম ছয়টা পয়সা মাত্র সম্বল রহিয়াছে, বুকের পকেটে হাত দিয়া দেখিলাম রিটার্ণ টিকিটখানাও রহিয়াছে। তবুও রক্ষা ! টিকিটখানি অপহৃত হইলে আরও মঙ্গল হইত ! কি করি, ষ্টেসনে হাত মুখ ধুইয়া গাড়ীতে আসিযা বসিলাম। ছয়টি পযসা সম্বল , যাইতে হইবে দেরাদুন পৰ্য্যন্ত । মনে করিলাম পয়সা YDD DD giB DBB DBBDB DBJSiBBB DBDBB DDLE DD D S ভগবান আজ অনাহাবই ব্যবস্থা করিয়াছেন ; কিন্তু অদৃষ্টে যে ইহা অপেক্ষাও অধিকতর লাঞ্ছনাভোগ লিখিত ছিল, তাহা তখনও বুঝিতে