:"൭ * , , মালিক মোহাম্মদী [ ኣማቐቑ, •፥ ጥዌn أما a PvP awa. F.AYPF ~\~ LLLLLSLL LLLLLLLLSMLL 0L LLLLLLLLMLLLeLLLLL LLLLLLLAL LL SLLLeASeSLSLSL MLLLLLLLLL LLLL L LLLLLLLLeLLMLLLLLSLSSLLLLELLTM w M-IV-11rwwwwww Wwwww.gw rw w wV^Arv . বাছিয়া লওয়া এবং বাছিয়া লওয়ার পর প্রত্যেকটিকে তাহার অবমাননা প্ৰদৰ্শন করা একদল শিক্ষিত-হিন্দুর निक প্রধান - R উপযুক্ত স্থানে স্থাপন করা তখন হিন্দু সমাজের শক্তি ও প্ৰবৃত্তির অতীত হইয়া দাড়াইয়াছিল। তাহার পর, নানা যুগের নানা অবস্থায় রচিত স্মৃতি ও নীতিকথাগুলি শেষকালে একসঙ্গে "ধৰ্ম্মশাস্ত্ৰ” পৰ্য্যায়ভুক্ত হইয়া পড়ায়, অতীতের SDiD BBD DD BDBBS DD DBLBBDSDD BBB বিভিন্ন পারিপার্শ্বকতার দ্বারা উৎপন্ন সেই সকল পরস্পর বিরোধী এবং সমাজের বিভিন্ন স্তরের স্বাৰ্থ সন্ধান ও অধিকারের ঘোর পরিপন্থী ব্যবস্থা সমষ্টি, ইংরাজ আমলদারীর কৰ্ত্তব্য বলিয়া প্ৰতীত হইতে লাগিল, এবং সময় "সময় মেচ্ছ রাজার সহায়তা গ্ৰহণ করিয়া তাহারা নূতন নূতন আইনের সহায়তায় ধৰ্ম্মশাস্ত্রের সংস্কার বা সংহার। সাধন করিতে লাগিলেন । এ-চেষ্টা আজও সমান ভাবে চলিয়া আসিতেছে। হিন্দু সমাজের এই ধৰ্ম্মবিপ্লবের ইতিহাসে চিন্তাশীল মুছলমানের পক্ষে ভাবিবার ও শিখিবার অনেক আছে। এই ইতিহাসের ভূমিকার সারমর্ম এই যৈ, প্ৰচলিত হিন্দু
- স্বাধীনতার যুগে একদম দুৰ্বহ হইয়া উঠিতে লাগিল।
, সঙ্গে সঙ্গে ধৰ্ম্মশাস্ত্রের নানা বিধিব্যবস্থা ইংরাজী শিক্ষিত ...হিন্দুর নিকট নিতান্ত গৰ্হিত বলিয়া প্ৰতিপন্ন হইতে লাগিল। একদিকে অভিনব পাশ্চাত্য শিক্ষার উত্তাল তরঙ্গ, অন্যদিকে * খৃষ্টান মিশনারীদিগের মৰ্ম্মান্তিক শ্লেষ—অথচ পণ্ডিতবৃন্দের ও : ধৰ্ম্মশাস্ত্রের ব্যবস্থা দুৰ্জয় গিরিশ্রণীর মত তাহাদের মুক্তিমার্গের সমস্ত श्रुंटक সম্পূর্ণভাবে আটক করিয়া আছে। এতদিন ...তাহারা সতীদাহ কারিত ধৰ্ম্ম মনে করিয়া, কিন্তু পাশ্চাত্য সভ্যতার ‘কল্যাণে তাহারা বুঝিতে পারিল—এ ধৰ্ম্ম নয়, -অর্থের নামে একটা জঘন্যতর অমানুষিক বর্বরতা। গঙ্গা সাগরে জীবন্ত সন্তান বিসর্জন দেওয়া, দেবীর সন্তোষলাভের "১। জন্য নরবলিদান, শিশু কন্যার বিবাহকে ‘গৌরীদান’ ও অবশ্য কৰ্ত্তব্য শাস্ত্রীয় বিধান মনে করা, বিধবার বিবাহ দেওয়াকে श्रीक्षांश श्लूि कांडिब्र भत्रण ७ भूखिब्र थडिकूल। ७३ শাস্ত্রের বচন ও সেই বচনের প্রচলিত ব্যাখ্যা বলবৎ হইয়া থাকিলে নিকট ভবিষ্যতে নানা দিক দিয়া হিন্দুজাতির অস্তিত্ব পৰ্য্যন্ত বিলুপ্ত হইবার আশঙ্কা। তাহার পর এই শাস্ত্ৰ বৰ্ত্তমান যুগের নূতন শিক্ষা ও সভ্যতার সঙ্গে মোটেই খাপ খাইতে পারে না। এই প্ৰকার বিবিধ কারণে হিন্দু নেতাদিগের মধ্যে কেহ ষোল আনা আর কেহ আংশিকভাবে শাস্ত্ৰকে শাস্ত্ররূপে মান্য করিতে অস্বীকার করিলেন। কেহবা তাহার সময়োপযোগী আখ্যা ব্যাখ্যা সঙ্কলনে মনোনিবেশ করিলেন, আর কেহ কেহ ঘোষণা করিলেন-শাস্ত্ৰ মানিনা, কিন্তু শাস্ত্ৰ বচনের পিছনে যে সত্য আছে, তাকে খুবই মানি। রাজা রামমোহন রায় হইতে শ্ৰীযুত অরবিন্দ ঘোষ পৰ্য্যন্ত সকল নেতা ও সমস্ত সংস্কারকের ইহাই হইতেছে • মহা অধৰ্ম্ম বলিয়া বিশ্বাস করা, নানাপ্ৰকার পাশব বিবাহকে শাস্ত্রীয় বিধানরূপে মান্য করা, সমুদ্ৰ-যাত্রায় জাত যাওয়া, জাতি বিচার ও বর্ণ-বৈষম্য, মানুষকে—এমন কি স্বধৰ্ম্মাবলম্বী হিন্দুকে-ধৰ্ম্মের হিসাবে বংশ পরম্পরাক্রমে চিরস্থায়ী নীচ প্ৰধান সাধনা এবং সমস্ত ‘প্ৰবৰ্ত্তন’ ও ‘উদ্বোধনের” ইহাই হইতেছে। সারা নিৰ্য্যাস। এই সাধনা অনেক দিক দিয়া নানাভাবে ও বিবিধরদাপে ফুটিয়া উঠিয়াছে—একথা পূর্বেই আরজ করিয়াছি। নূতন ও অস্পশু বলিয়া মনে করা, এবং এই প্রকারের শত সহস্ৰ গলদ শিক্ষিত হিন্দু সমাজের জ্ঞান ও বিবেককে তখন আলোড়িত করিয়া তুলিল। ফলে তঁহাদের নেতা ও নায়কগণ যখন দেখিলেন যে, প্ৰচলিত ধৰ্ম্মশাস্ত্ৰই হিন্দুসমাজের সকল অনাচার ও সকল মহাপাতকের মূলীভূত কারণ, এবং বৰ্ত্তমান যুগে এই সমষ্টিকে চালাইয়া লওয়া হিন্দু সমাজের উন্নতির-এমন কি তাহার অস্তিত্বেরও প্রতিকুল, তখন এই সব শাস্ত্রের বিরুদ্ধে তাহারা বিদ্রোহ ঘোষণা করিয়া ... দিলেন। | धारे विष्ठांश्नांनl'प्रुि नांना उांप्र ७ नांना ' : রূপু ফুটিয়া উঠিতে লাগিল, শাস্থের প্রতি উপেক্ষা ও ভাবে উদ্বদ্ধ বাঙ্গালী হিন্দুর পূর্ণ এক শতাব্দীর সাহিত্য এই বিভিন্নমুখী সাধনাকে বহিয়াই সাৰ্থক ও সজীব হইয়া আছে। বাঙ্গলার মুছলমান সমাজে সাধারণভাবে ইংরাজী শিক্ষার প্রসার ঘটিয়াছে-গত পচিশ ত্ৰিশ বৎসরের মধ্যে। কতকটা মাতৃভাষার স্বাভাবিক আকর্ষণের ফলে, আর কতকটা তখনকার স্কুল কলেজের ব্যবস্থা-বৈগুণ্যের কারণে, মুছলমান শিক্ষার্থী একদিকে বাঙ্গলা ভাষার চর্চা করিতে এবং অন্যদিকে স্বধৰ্ম্ম সম্বন্ধে অজ্ঞ ইয়া থাকিতে বাধা হইয়া পড়িল। তখন বান্ধলা সাহিত্যে মুছলমানের জানিবার | बा' निश्दिांद्र किकूछे ईिल भा, (यर्थनई दा दिठभष कि
