আশ্বিন, ১৩৩৫ সাল ] qLSALSL ML AALLLA LqSLLL q qqqq LeSeqLSL LLLLL LL LLLLLLLLSLLLLLLLL LLLL SLLLLLASLLAAS LALL LALA AAAAAS LAL AALL LLLLLLLALSL AAALLL ALLLLL LL LLLLLLLALSqLqLALSLAAS S SLLLLSS দুইজন ছাহাৰী ঐ পদের ঐক্কাপ তাৎপৰ্য্য করিয়াছেন। ইহা ব্যতীত তঁহারা কি একটা হাদিছ। এই প্রসঙ্গে উদ্ধত করিয়া বলিতেছেন-গায়ীকা-দাসীদিগের ক্রয় বিক্রয় যে এই আয়ত কর্তৃক নিষিদ্ধ হইয়াছে, তাহা স্বয়ং হজরত রচুলের প্রমুখাং খুব স্পষ্টভাবে প্ৰতিপন্ন হইয়া যাইতেছে। এই আয়তের তাৎপৰ্য্য সম্বন্ধে সুন্ম বিচারে প্রবৃত্ত হওয়ার পূর্বে পাঠকগণকে সম্পূর্ণ আয়তটীির প্রতি মনোনিবেশ করিতে অনুরোধ করিতেছি। যাইবে নে, লাহ ওল-হাদিছকে সঙ্গীত অর্থে গ্ৰগণ করলেও, উঠা দ্বারা সকল সঙ্গীত সকল অবস্থায় কখনই নিষিদ্ধ বলিয়া প্ৰমাণিত হয় না। তফহির কারেরা এই প্রসঙ্গে বলিতেছেন - الام للتعليل . . . . . . فاف ادی هذا التعلیل انه نما بیسذاحم-ق الذم ”سر اشت-- ریلچر الاحد یمسٹش arv v Var Nur war «a.-- Twr"*as «r" • তাহা হইলেই দেপা لہذ! المنذصہ ہیں - অর্থাৎ “(U2১J শব্দের লাম। তা’লিল বা কারণ ব্যঞ্জক। অতএব উহা দ্বারা জানা যাইতেছে যে, মানুষকে আল্লার পথ হইতে ভ্ৰষ্ট করার উদ্দেশ্যে যে সব লেহুদা কথা গ্ৰহণ করা হয়, আয়তে কেবল তাঁহারই নিন্দ করা হইয়াছে।” এরূপ অবস্থায় গদ্য পদ্য সঙ্গীত অসঙ্গীতের কোনই পার্থক্য থাকে না-অৰ্থাৎ তাই নিষিদ্ধ হয়। গদ্য বলিয়া বা সঙ্গীত বলিয়া নতে, আল্লার পথ হইতে মানুষকে ভ্ৰষ্ট করার জন্য তাতাকে উপলক্ষ্যরূপে ব্যবহার করা ৩য় বলিয়া । আয়ত দুইটী সরাসরিভাবে পড়িয়া দেখিলেও জানা যাইবে যে, সে সকল ধৰ্ম্মদ্রোহী ব্যক্তি জনসাধারণকে এছলাম হইতে পরায়ু,খ করার জন্য নানাবিধ বেহুদী বাক্যবিন্যাস করিতে অভ্যস্ত ছিল এবং যাহার কোরআনের আয়াত গুলিকে শ্ৰবণ করিয়া অহঙ্কারভরে তাহার প্রতি উপেক্ষা প্ৰদৰ্শন করিত, আয়ুতে তাহাদিগের নিন্দ করা হইয়াছে মাত্ৰ । সঙ্গীত ও অসঙ্গীত লইয়া কোন কথাই এখানে বলা হয় নাই । পাঠকগণ দেখিতেছেন—মতভেদের মূল হইতেছে, J শব্দের তাৎপৰ্য্য লইয়া । অন্য পক্ষ বলিতেছেন যে, উচ্চার অর্থ সঙ্গীত, এবং ইহার প্রমাণ স্বরূপ তাহারা এবনে আব্বাছ ও এবনে মাছউদের উক্তি উদ্ধত করিয়াছেন। এ সম্বন্ধে আমাদের প্রথম নিবেদন এই যে, আমরা আবদুল্লাহ এবনে আব্বাছ ও এবনে মাছ উদিকে, লোজাির্গ বলিয়া মান্য করিলেও, 2ों कTi se व्यभिचt= 4S4 নবী ও মাছুম বলিয়া তাহাদিগকে গ্ৰহণ করিতে কখনও প্ৰস্তুত নাহি । সুতরাং তঁহাদিগের উক্তি মাত্ৰকে বিনা বিচারে গ্ৰহণ করা আমরা অসঙ্গত বলিয়াই মনে করিয়া থাকি । কোরআনের তফছির সম্বন্ধে ইহাদিগের শত শত কথা আলেম মণ্ডলী কর্তৃক পরিত্যক্ত হইয়া আছে। অন্যপায় কি একটা ছুরাকে পৰ্য্যন্ত কোরআনের অঙ্গ হইতে বাদ দিয়া ফেলিতে হইবে। বিজ্ঞ পাঠকবর্গ বিশেষরূপে অবগত আছেন যে, তফছিরের EEJYBBSBJD S SBD DDDBDB DD DBBSK SYKK KYS S GCDB রেওয়ায়ত সন্নিবেশিত হইয়া আছে, বস্তু তঃ যােহা হজরতের হাদিছ কখনই নহে। এ অবস্থায় ছাহাবাগণের নাম করিয়া যে সকল রেওয়ায়ত তফছির গ্ৰন্থ সমূহে স্থানলাভ করিয়া আছে, তাহার সঙ্কলনে গ্ৰন্থকারগণ যে কতটুকু সতর্কতা অবলম্বন করিয়াছেন, তাহ সহজেই অনুমান করা সায় । তােজরত এবনে আকবাছের তফছিল বলিয়া সে পুস্তকখানা আমাদের সমাজে চলিয়া যাইতেছে, তাতার বিশ্বস্ততা সম্বন্ধে তদন্ত করিয়া দেখিলেই আমরা অনেক রহস্য অবগত হইতে পারিব । তিনি ইহার একটা বড় প্রমাণ এই যে, এবনে আব্বাছ এরূপ কথা বলেন নাই-স্বয়ং সঙ্গীত শ্ৰবণ করিতেন বলিয়া প্ৰমাণ পাওয়া যাইতেছে । (দৌথ-আগানী ১-৩১)। ‘লােহ ও” শব্দের অর্থ-সকল প্রকারের খেলা,তামাশা, 汉a牙夺夺t西夺叫可l可F而死博夺夺了外弧一可交 可fy可C卒 গুরুতর বিষয় হইতে বিরত করিয়া রাখে। ( বা গেব, its its eyf5) ‘হাদিছ” শব্দের অর্থ কথা। লাহে ওল-হাদিছ পদের অর্থ ?ھ 4۹ 8 } ( l8چ Nt36 || G۹بte}ة) {(لہر ممن الحدیمی শ্রেণীর সমস্ত কথাই উহার অন্তর্ভুক্ত, তা সে সঙ্গীতই হউক BDB D DBuDD S rBBL D BDDD DB BlBB BDBDBD DBB DDD শোনা নিষিদ্ধ, যে অবস্থায় যে শ্রেণীর গদ্য পড়া বা শোনা নিষিদ্ধ, যে অবস্থায় যে শ্রেণীর পদ্য পড়া বা শোনা নিষিদ্ধসে অবস্থায়ু সেই শ্রেণীর গান করা ও শোনা ও নিযিদ্ধ হইবে। আর যে অবস্থায় যে শ্রেণীর কথাবার্তা সিদ্ধ, সে অবস্থায় সে শ্রেণীর সঙ্গীত ও সিদ্ধ। বস্তুতঃ হজরত এবনে আকবাছের নামকরণে বর্ণিত সমস্ত রেওয়ায়ত একত্ৰ করিস্থিা আলোচনায় প্রবৃত্ত হইলেও এই সিদ্ধান্তে ठ°नौड छ ७भा दJ शैल १ोंडा खत्र থাকে না। এবনে আব্বাছ স্পষ্টতঃ বলিতেছেন هو الغناء 入 [ܚܶܬ݂)ܧ&
