পাতা:মাসিক মোহাম্মদী (প্রথম বর্ষ).pdf/১০৭৭

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ԳCցSo আলো তুলে ধরে-গাড়ী চলে যায়। ক্রমে রহিম কাজে বেশ পোক্ত হয়ে উঠল। দু'মাস এমনি করে চলে গেল। রহিম আশেপাশের ঘুমটি ওয়ালদের সঙ্গে আলাপ পরিচয় করতে সুরু করে দিল। একজন ছিল খুব বুড়ো, তারামত বুড়ো আর কেউ ছিল না। ওদের মধ্যে। এর মধ্যে গুজব উঠল, শীগগিরই নাকি ওকে জওয়াব দেওয়া হবে, কেননা বুড়া নিজে কোন কাজই করতে পারত না, তার স্ত্রীই নিশান হাতে করে তার কাজটা সেরে দিত। ইষ্টিশনের কাছে যে ঘুমটিটায় সে ছিল, সেখানকার ঘুমটি ওয়ালা ছিল বেশ মোটাসোটা জোয়ান। রহিম তার সাথে আলাপ করতে গেল । --ठांद डाई नigश्र ! লোকটি একবার বাঁকা দৃষ্টি হেনে রচিমকে একবার KKJKDD LDD BB BYSYSLKDS ङ° b८ (८१८ ।। যেন আলাপ করবার কোনই ইচ্ছা নেই। তবু মাসখানেকের সাওয়া আসায় ওদের মধ্যে বেশ একটা ঘনিষ্ঠতা জমে উঠল। নাম ছিল ওর কাদের। বিকেলে রেল লাইনের ধারে বসে ওরা অনেক বিষয়েরই আলোচনা করত ; নিজেদের জীবনের কথা, সুখ-দুঃখের বিচিত্র অভিজ্ঞতার কথা আর সাহেবের অন্যায় অবিচারের মৰ্ম্মস্থদ কাহিনী ইত্যাদি । রহিম বলত,-জীবনে দুঃখটা কম পাই নি, এখন খোদাতালার ফজলে কিছু ভাল আছি। খোদাতালাহল যা-কিছু করেন আমাদের "ভালো ভাবেই নেওয়া উচিত। কাদের নেবানো বিড়িটা ফেলে দিয়ে উঠে দাড়িয়ে যেতে যেতে বলে, খে। দার ইচ্ছাই সব তবে মানুষ কম চীজ নয়। বাঘ ভালুক ও মানুষের মত এত বড় নিষ্ঠুর নিৰ্ম্মম নয়। ওরা তো নিজেদের মাংস খায় না। কিন্তু মানুষ আর একজনকে ८कवॉ८ ७८ग नि६८ए ङ८ छ्॥८७ ।........ -না ভাই, বাঘ ভালুক ও নিজেদের মাংস খায়, তা তুমি অস্বীকার করতে পার না । -একটা কথা আমার মনে পড়ল, তাই বল্লাম, কিন্তু তবু মানুষের মত এত পিশাচ আর কেউ নয়। বাগে পেলেই নিঃশেষ না করে ছাড়বে না। • সকলেই যেন সুযোগের প্রতীক্ষায় আছে। আমাসিক মোহাম্মদী [ ১ম বর্ষ, ১২শ সংখ্যা রহিম কিছুক্ষণ ভেবে বল্লে-কি জানি ভাই। তাই যদি হয় তা তা আল্লার মজ্জি। —সবই যদি আল্লার মজ্জির উপর ছেড়ে দেওয়া যায় তা হলে আমাদের নিজেদের আর বলবার কিছু নেইবসে বসে শুধু কিল খাওয়াই সার হবে। কাদের পথ ধরে, রহিম নিজের ঘুমটিতে ফিরে আসে। মোটের উপর ওরা নিজেদের ভেতর ঝগড়া করে না। আবার দেখা হয়। বেশ লাইনের ধারে বসে বসে ফের আলোচনা করে। কান্দেরের ওই একই অভিযোগ-ওই সব লোভী হিংস্র মানুষগুলি না থাকলে আজ কি আর এই স্যাৎসে তে ঘুমটিতে কাটাতে হয়। রহিম প্রতিবাদ করে বলে-ঘুমটি এমন কি অপরাধ করেছে! এমন খারাপ ত কিছু নয়! —তোমার কাছে খারাপ নাও হতে পারে। তুমি আর এর চাইতে বেশ কি বলতে পার! জীবনের বেশীর "ভাগই কাটিয়ে দিয়েছ-পা ও নি কিছুই। কি যে পাও নি, কতখানি যে পাওনা-ত: ৪ জান না । বয়স হয়েছে অনেক কিন্তু জান না কিছুই। গরীবের জীবন যে কি ভাবে কাটে খবর রাখি ? ওরা আমাদের পিষে শুষে নেবে, তবে ছাড়বে, শেষ রক্তবিন্দু পৰ্য্যন্ত ; তারপর যখন কাজের বাইরে চলে যাব—ছেড়া জুতোর মত দূর করে ফেলে দেবে।......তুমি কত তলব পাও ? -বারো টাকা । -আর আমি পাই সাড়ে তেরো টাকা। কেন এই পার্থক্য। জান, আমাদের পাওয়ার কথা পনরো টাকা ! কে এই ব্যবস্থা করেছে বলতে পাের ? তা হলেই বুঝতে পারবে-মানুষ কেমন করে বেঁচে থাকে। বুঝতে পারছি তা ? দু এক টাকার তফাৎ নিয়ে প্রশ্ন হচ্ছে না, ওরা যদি আমাদের সকলকেই আমাদের নির্দিষ্ট পনরো টাকা করেই DBDSDBD S DDDY0 BO DBLL0 BDD DS SSBBB D BD সাহেবের আসে, দেখেছে ? তাদের ভারী ভারী খেতাব ত আছেই, তার উপর “ফাষ্ট কেলাস' সেলুন। ...কত তাদের भाईcन अॉन ?’शांक, q नियम अभि नखछे कथनई থাকবো না-এখানে থাকাও তাই আমার পক্ষে আর সম্ভব নয়। যে দিকে দু চক্ষু যায় চলে যাব। SSDBE DD DDBDS DDD D S DBBB S S YKB