পাতা:মাসিক মোহাম্মদী (প্রথম বর্ষ).pdf/১৫৩

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

Gyo s মধ্যে এরূপ উৎসাহ বা উদ্যম আছে কি ? আমরা আজ প্ৰকৃত কৰ্ম্মের প্রেরণায় অনুপ্ৰাণিত হইয়াছি কি ? সমাজে চিন্তাশীল লোকের খুবই অভাব। প্রকৃত কাশ্মীর अडांद अलि७ 6दी। q नद डणि थcaब्र नगांधान আমাদিগকে করিতেই হইবে। আমরা এস্থলে সংক্ষেপে প্ৰাথমিক শিক্ষাক্ষেত্রে মোছলমানের স্থান নির্দেশ করিতে চেষ্টা করিব। প্ৰাথমিক শিক্ষার সাৰ্ব্বজনীন প্রচার ব্যতীত যে কোন জাতি বঁচিতে পারে না, একথা বলাই বাহুল্য। মিঃ footo q<e gt(r «footZgo, "the capital of a country does not consist in cash or paper, but in the brains and bodies of the people who inhabit it"fe 57Rota ofoi ! Crç* <! সমাজের সর্বাঙ্গীন উন্নতি তখনই সম্ভব, যখন জনসাধারণ উপযুক্তরূপে শিক্ষিত হইয়া উঠে। শিক্ষা ব্যতীত মানুষের অন্তর প্রকৃতির সম্পূর্ণ বিকাশ সাধিত হয় না। আর তাহা না হইলে তাহাদের পক্ষে সামাজিক বা রাষ্ট্রনৈতিক দায়িত্বের গুরুত্ব অনুভব করা একরূপ অসম্ভব। Commission এবং বঙ্গীয় কৃষি-বিজ্ঞান ইহারা প্রত্যুেকেই দেশে প্রাথমিক শিক্ষার প্রচারের প্রয়োজনীতা একবাক্যে স্বীকার করিয়াছেন। শতকরা ৯৯ জন বাঙ্গালী মোছলমানই কৃষি-ব্যবসায়ী। শিক্ষার অভাবে তাহারা বৈজ্ঞানিক উন্নত প্ৰণালীতে চাষ-বাসের আবশ্যকতা মোটেই উপলব্ধি করিতে পারে না। ভূমি চাষ করিয়া আশানুরূপ ফসল। তাহারা পায় না। তাহারা চিরকালই এক ভাবে চলিয়াছে। ভিন্ন ভিন্ন ফসলের আবাদ করিয়া, উপযুক্ত সার প্রয়োগ করিয়া লাভবান হইবার প্রবৃত্তিটুকুও তাহদের মধ্যে নাই। কৃষি-বিষয়ক শিক্ষা ব্যতীত তাহদের নিকট হইতে এসব কিছুই আশা করা যায় না । এ দেশে কৃষি ও মোছলেমান এরূপ BDDB S SOD SDD BBDBDDS DBDS SBS S SBDB বিষয় আমরা কল্পনাও করিতে পারি না। বঙ্গীয় কৃষি-বিভাগ হইতে বলা হইয়াছে যে, যদি কৃষকদের মধ্যে কৃষি-শিক্ষা প্রচার হয়, তবে দেশের কৃষক সম্প্রদায় মোটের উপর আরও আটকোটী টাকা লাভ করিতে পারে। ইহাতেই বুঝা যায় প্রাথমিক শিক্ষার অভাবে দরিদ্র মোছলমান কৃষক কতদূর कडिaiख दछेडाह। उांशनल बांकि ७ वांशदेनडिक Indian Industrial মাসিক মোহাম্মদী [ sभ ब१, २श ग६६]] উন্নতি একমাত্র প্রাথমিক শিক্ষার উপরই নির্ভর করে। বাহিরের জগতে কি ঘটিতেছে সে বিষয়ে তাহারা সম্পূর্ণ অজ্ঞ। গতানুগতিকতার সঙ্কীর্ণ গণ্ডী ভাঙ্গিয়া মুক্ত প্ৰান্তরে আসিয়া দাড়াইবার ইচ্ছা তাহদের নাই। শোষণ তাহারা করিতে জানে না, কেবল মাত্ৰ শোষিত হইয়াই আসিতেছে। বর্তমান প্ৰণালীতে চাষ করিয়া কৃষক সম্প্রদায় মোটেই লাভবান হইতে পারিতেছে না । দেনার দাঁয়ে তাহাঁদের বাস্তুভিটা পৰ্য্যন্ত মহাজনের কবলে যাইতেছে, তবুও নিস্তার নাই। সুযোগ পাইয়া সবদিক হইতেই তাহাদের উপর পুরাদমে শোষণ চলিয়াছে। তাহাদের এমনই দুর্ভাগ্য যে, নিজে সারা বৎসর খাটিয়া যাহা উৎপন্ন করে, তাহাও ভোগ করিতে পারে না। দু’। বেলা পেট ভরিয়া আহার করিয়া তৃপ্ত হইবার সুযোগ তাহদের নাই। এই অজ্ঞতা ও দারিদ্র্যের কবল হইতে তাহাদিগকে মুক্ত করিতে হইলে তাহদের মধ্যে বাধ্যতামূলক প্রাথমিক শিক্ষার প্রচার করিতে হইবে। বাংলা দেশে বর্তমানে মাত্র শতকরা ৭০ ৷ জন শিক্ষিত । মেছলমানদের মধ্যে শিক্ষিতের সংখ্যা আরও কম। বড় জোর শতকরা ৫ জন । DBDDBDD DBD BD BDDDBDB BBSLLB DB BBD S ইহার মধ্যেও দুই একজন ব্যতীত অন্যেরা মাত্র নিজের নাম স্বাক্ষর করিতে পারে । মহামতি গোখেল এ দেশে প্ৰাথমিক শিক্ষা অবৈতনিক ও বাধ্যতামূলক করিবার জন্য আজীবন প্রাণান্ত চেষ্টা করিয়া গিয়াছেন। তিনি ১৯০৩ সনের ব্যবস্থা পরিষদের বাজেট আলোচনার সময় বার্লিনের Professor Tews এর কথা উল্লেখ করিয়াছেন। প্ৰাথমিক শিক্ষা সম্বন্ধে ইহার কি মত দেখুন। তিনি বলিতেছেন, “General Education is the foundation and necessary antecedent of increased Economic activity in all branches of national Production in agriculture, small industries, manufactures, and commerce.' iThe consequence of the increase of po pular Education is a more equal distribution of the proceeds of labour contributing to the general prosperity, social place and