পাতা:মাসিক মোহাম্মদী (প্রথম বর্ষ).pdf/৩০১

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ܣܠܐܡܐܠ उछ८ठूद्र ८द --द्वि14<s তাঙ্গের বে, খৃষ্টীয় ১৮৯৭ সালে ‘তানজা’ নামক স্থানে 夺了可才 গৰ্ভধারিণীর মৃত্যু হয়। সে অঞ্চলের প্রাচীন প্রথানুযায়ী শিক্ষার জন্য তঁহাকে শিশুকাল হইতেই মুসলমান ফকীরদের সংশ্রবে দেওয়া হইয়াছিল ! তিনি খৃষ্টাব্দে তিনি কনষ্টান্টিনোপলে আসিয়া সাধারণভাবে তুর্কী ছাত্রদের ন্যায় লেখাপড়া শিখিতে আরম্ভ করেন । ইহার কিছুদিন পর চিকিৎসা শাস্ত্ৰ অধ্যয়ন করিয়া সেখানকার |ায় করেন । "অধ্যবছি ত পারেষ্টি তাহার व्ठन्त्रं द7.ं ? •८ *८४ DDBBB SDBBDBD S kBhDS kuDDTT0DtS S SJSDS তিববীয়া মাত্রাসার ‘সনদ’ পাইয়াছিলেন । এইবি কনষ্টাণ্টিনোপল হইতে ঘরে ফিরিয়া তিনি নিৰ্জ্জন সাধন প্ৰবৃত্ত হইলেন। দীর্ঘকাল পৰ্য্যন্ত বাহা জগতের সঠিাত ঠাঙ্গার কোনও সংশ্রাব ছিল না । বহুদিনের পর কঠোর সাধনায় s6 [ ১ম বর্ষ, ৩য় সংখ্যা । সিদ্ধি লাভ করিয়া আবার তিনি লোক সমাজে ফিরিয়া আসিলেন । ১৯১৯ খৃষ্টাব্দে ভক্ত অনুসরক্ত দলের মধ্যে কয়েকজনকে লইয়া তিনি একটী সমিতি গঠন করিলেন । এই সমিতির উদ্দেশ্য হইল জড়বাদী ইউরোপীয়গণের নিকট আধ্যাত্মিক শক্রির প্রভাব প্রদর্শন । ইউরোপ, উত্তর আফ্রিকা বিশেষতঃ ইংলেণ্ডের বিভিন্ন স্থানে তাহের বে ভ্রমণ করিয়াছেন । তিনি যেখানেই গিয়াছেন। তঁহার আধ্যাত্মিক শক্তির পরিচায়ক অলৌকিক কাণ্ডসমূহ দেখিয়া তত্ৰত্য জনসাধারণ ও বৈজ্ঞানিক সম্প্রদায় মুগ্ধ ও স্তম্ভিত হইয়া গিয়াছেন। পাণ্ডিত্য ও বৈজ্ঞানিক গবেষণার মধ্যবৰ্ত্তিতায় তাহার এ সমস্যার কোন সমাধান করিতে পারেন নাই । ১৯১৫ খৃষ্টাব্দে তাহের বে সৰ্ব্বপ্রথম প্যারিনগরে গমন করেন, তৎপূর্বে কয়েকমাস ইটালীতে ছিলেন। রোম, নেপলস প্ৰভৃতি বিভিন্ন স্থানে ইউরোপীয় পণ্ডিতগণ তঁহার আধ্যাত্মিক শক্তির প্রভাব দেখিয়া অভিভূত হইয়া পড়িয়াছিলেন। কিছুদিন পৰ্য্যন্ত ইটালীর সাময়িক পত্রিকা সমূহে তাহার এই শক্তির অভিনবত্ব ও অলৌকিক কীৰ্ত্তি সমূহ প্ৰকাশিত ইত। রোমের রাজ সভায় '3 বিভিন্ন রাজ্যের দূতগণের সম্মুখে তিনি তঁহার শক্তির পরিচয় দিয়াছিলেন। কয়েকবার স্বয়ং মুসোলিনী তাহাকে সম্মানের সহিন্ত আহবান করিয়াছেন, রাজা ভিক্টর এমানুয়েল র্তাহার সহিত সাক্ষাৎ করিয়াছেন। সম্রাট পঞ্চম জর্জ তাতার অভিনব কাৰ্য্যকলাপ দেখিবার জন্য বিশেষভাবে আগ্রহ দেখাইয়াছেন। একবার ফ্রান্সের পণ্ডিতমণ্ডলী একত্রিত হইয়া তাহার শক্তি পরীক্ষা করিয়াছিলেন। সংবাদপত্রের রিপোটারগণও সেখানে উপস্থিত ছিলেন। তঁহারা তাঙ্গার অত্যাশ্চৰ্য্য আধ্যাত্মিক শক্তির পরিচয় পাইয়া স্তম্ভিত হইয়া পড়েন এবং একযোগে মত প্ৰকাশ করেন যে-—এসকল ব্যাপার ‘সম্মোহন বিদ্যা” বা এষ্ট শ্রেণীর অন্য কোন প্রক্রিয়া প্ৰভাবে ঘটিতে পারে না । লণ্ডনের একটা সুবিখ্যাত রঙ্গালয়ে তিনি আধ্যাত্মিক শক্তির প্রভাব দেখাইয়াছিলেন। সেদিন সেখানে অসংখ্য লোকসমাগম হইয়াছিল । সমবেত দর্শকদের মধ্যে ৩০ জন লোক