পাতা:মাসিক মোহাম্মদী (প্রথম বর্ষ).pdf/৩৬৭

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

Aog মুখে ক্ৰন্দনের শব্দ শুনিয়া একজন লোক পঠাইয় তাহাকে চীৎকার করিয়া কঁদিতে নিষেধ করিয়া দিলেন। নিষেধের সময় তিনি বলেন-আমি হজরতের মুখে শুনিয়াছি, আত্মীয় স্বজনের ক্রান্দনের জন্য মৃত ব্যক্তির উপর আজব হইয়া থাকে। এবানে-ওমরের ন্যায়। একজন চরম পরাহে জগার ও মহা পণ্ডিত ছাহাৰী হজরতের নামে এই হাদিছের রেওয়ায়ত iSDBB DDBSDDS DBDBB BB BDDK gg LDB BDDDD KDD মাত্র জলদ গম্ভীর স্বরে ঘোষণা করিতেছেন। ---“আল্লার দিব্য, হজরত কখনও এরূপ কথা বলেন নাই যে, অপর একজনের কৃত কৰ্ম্মের জন্য অন্য এক ব্যক্তি দণ্ড ভোগ করিতে বাধ্য হইবে।” বিবি আয়েশা তখন মুছলমান দিগকে দুষ্টট কাপ৷ খুব স্পষ্ট করিয়া বুঝাইয়া দিলেন : - (১) যাঁহাদের নিকট হইতে তোমরা হাদিছ গ্ৰহণ করিয়া থাক, সেই ছাহাৰীগণ কখনই মিথ্যাবাদী নহেন। তবে মানুষের অনেক সময় শ্রবণ-বিভ্ৰম ঘটিয়া থাকে, এ সম্বন্ধে খুব সতর্ক হইতে হইবে । (২) এছলামের মূল নীতির বিপরীত কোন হাদিছই হজরতের বাণী বণিয়া গৃহীত হইতে পারে না । এছলামের মূলনীতি এই যে, আল্লাহ ন্যায়বান ও আদেল। তাই কোরআন বলিয়া দিতেছে لا تزر رازرةر زر اختری EDBBDBD KEESDLBD DBBYB DDD BDBD DDSS S BBD ওমরের এই হাদিছটা এছলামের এই মূলনীতির বিপরীত, সুতরাং রাবীর ব্যক্তিত্বের বিচারে প্রবৃত্ত না হইয়া প্ৰথমেই উহাকে তঁহার শ্রুতি বিভ্রম বলিয়া নিৰ্দ্ধারিত করা উচিত। বিবি আয়েশা এইরূপ সুন্ম যুক্তির হিসাবে ছহাবীদিগের বর্ণিত আরও কতিপয় হাদিছকে সম্পূর্ণভাবে অগ্ৰাহা করিয়া দিয়াছেন। “হজরত চৰ্ম্ম চক্ষে আল্লাহকে দর্শন করিয়াছিলেন”-“হজরত যাহা বলেন, বদর যুদ্ধের শহিদগণ সে uBDDDBD DDBDB KuSDBDB BBBDDtBD BDKS DDDB স্বরূপে উল্লেখ করা যাইতে পারে। মে'রাজ সম্বন্ধেও বিবি আয়েশা দৃঢ়তার সহিত ঘোষণা করেন যে, মে'রাজের রাত্রে হজরতের শরীর তাহার শয্যা মাসিক মোহাম্মদর্দী LALL LLLLLLLAAAAAA SSSA LLAST LALLLL LLLLLL LALLLL LLLLLA AAAAA AAAALLL LLLL LL LLLLL SALL LLLLL LLLLe LLLeLLLLLLLL L0LLEL LSLeL LL Lq LALA LLLLL SLSLLL LSL LLLLL LLLLL S LALTq AA ALASLLALLLLALALLS 0 LSLALA A L EES [ * बर्द, eft AA LA qL AL LALAL LLTLLLLLLL S0LL SLALLLLLLLAALLLLLA LALA AALASLLAL AAA . . . ..."V W WW4 Ww.4 was V"WAA WWWV/"/WMNo. প্ৰাথমিক যুগের মোছলেম-মহিলাগণের জান চর্চার নানা দিককার বৈশিষ্ঠ্যের কথা আলোচনা করিতে হইলে, সে জন্য স্বতন্ত্ৰ প্ৰবন্ধ রচনার আবশ্যক হইবে। এই ক্ষুদ্র প্ৰবন্ধে তাহার সংক্ষিপ্ত বৰ্ণনারও স্থান সকুলান হওয়া সম্ভবপর নহে। আমরা এই প্ৰবন্ধে নানা প্রসঙ্গে যে সকল উদাহরণ উদ্ধৃত করিরছি, চিন্তাশীল পাঠক পাঠিকাগণের জন্য আপাততের মত তাঁহাই যথেষ্ঠ হইবে বলিয়া আশা করি। এছলামের শিক্ষা মাথায় করিয়া সে কালের মোছলেম মহিলাগণ মানসিক বলে ও দৈহিক শৌর্য্যে-বীৰ্য্যে কিরূপ অসাধারণত্ব লাভ করিয়ালিলেন, সেই দিশ্বজয়ী বীর জননীগণের অনুপম কীৰ্ত্তিগাথাগুলি মোছলেম জগতের জীবন ইতিহাসের পত্রে পত্ৰে ছত্ৰে ছত্ৰে সোণার অক্ষরে লিখিত হইয়া আছে। কিন্তু মেছিলেন জাতীয়তার সেই জীবনবেদ, আজি বিস্মৃতি অনাদৃত অজ্ঞাত অতীতে পরিণত করিয়া দেওয়া হইয়াছে। তাই আধারের দুৰ্দশায় আধেয়ের এই পরিণতি, জননীর অধঃপতনে সন্তানের অর্থাৎ বৰ্ত্তমান মুছলমান সমাজের এই পরিণাম। মুছলমান আজ ভুলিয়া গিয়াছে যে ঃ দুনিয়ার সর্বপ্রথন মুছলমান, একজন নারী-বিবি খাদিজা । এছলামের সর্বপ্রথম মোজ তাহেদ, একজন নারী-বিবি অঘ্নেশ । এছলামের সর্বপ্রথম শহিদ একজন নারী-আহ্মার জননী বিবি ছমিয়া । এছলামের সর্বপ্রথম হাসপাতালের সর্বপ্রথম পরিচালিকা, একজন নারী-বিবি রা”ফিজা আছিলামিয়া । এছলামের ইতিহাসে জল যুদ্ধ যাত্রার সর্বপ্রথম আগ্ৰহশালিনী ছিলেন, একজন নারী-বিবি উন্মে হারাম। অবশেষে হজরত ওছমানের খেলাফত কালে সাইপ্রস অভি= যানে বীর সৈনিকের বেশে যুদ্ধের ময়দানে ঘোড়া হইতে পড়িয়া গিয়া ইনি শাহাদত প্ৰাপ্ত হন। আর কত বলিব ? কাহাকে বলিব ? মোছলেম বঙ্গের হইতে এক মুহূৰ্ত্তের তরেও তিরোহিত হয় নাই-উহা সত্য- এই জীবন গন্ধহীন শূন্য গোরস্থানে এ আৰ্ত্তনাদের কোন ময় “স্বপ্নযোগ ব্যতীত আর কিছুই নহে। সার্থক প্ৰতিধ্বনি জাগিয়া ওঠা কখনও সম্ভবপর হইবে কি ? (iii)