পাতা:মাসিক মোহাম্মদী (প্রথম বর্ষ).pdf/৪২৪

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

, seeg Int미 ] বিজ্ঞান কংগ্রেস DDDL DDDDSDD LL LLDBBD S BBBE TL হইয়াছে। অবশ্য কংগ্রেসে যে সকল আবিষ্কারের বিষয় বিবৃত হইয়াছে, সে সকল বিজ্ঞানাগারে পরীক্ষার ফলBDuB DDBK BDDBB BDDSDB BDD DDBK DBBDBSDBDB কাৰ্য্যক্ষেত্রে দেখা যাইবে । গত শুক্রবারে অধ্যাপক এইচ, কে, সেন ২টি আবিষ্কারের বিষয় বিবৃত कब्रिग्रांछन :- ( ১ ) গোঁওকাঠের করাতের গুড়া হইতে “এবসোলিউট আলকোহল” বা সুরাসার পাওয়া যায়। অন্যান্য দেশেও কাঠের গুড়া হইতে সুরাসার নিষ্কাষণের চেষ্টা হইয়াছে। किड् त्रूद्धांत्रिं » छेन ९फुा श्ङ २२ शांव्ग:नद्ध स्त्रक्षिक BBBDBBD KSDLDD DB DDD S SDDSS DDD BBuD Di হইতে ৬০ গ্যালন সুরাসার পাওয়া গিয়াছে। বাঙ্গালায় গােঁওকাঠের অভাব নাই। গোঁওকাঠ মজবুত নহে বলিয়া তাহাতে সস্তায় জিনিষ প্ৰস্তুত করা হয় ; কাঠও অপেক্ষাকৃত অল্পমূল্য। কাজেই ইহার গুড়া অল্পমূল্যে পাওয়া যাইতে পারে। বৰ্ত্তমানে এই গুড়া বিশেষ কোন কাজে লাগে না । যদি সুরাসার প্রস্তুত করিবার জন্য ইহা ব্যবহৃত হয়, তবে অনেক লাভ হইবে। (২) ১ শত মণ শুষ্ক কচুরীপানা হইতে ১২ মণ সার পাওয়া যায় এবং সেই ১২ মণে শতকরা ৯৫ ভাগ বিশুদ্ধ পোটাসিয়াম ফ্লোরাইড, ৩৫ হইতে ৬০ গ্যালন সুরাসার এবং ৩২ মণ নিকৃষ্ট শ্রেণীর মদ্য প্ৰস্তুত হইতে পারে। ১০ বৎসর পূর্বে কলিকাতার কোন কোম্পানী কচুরীপানা হইতে সারের জন্য পোটাসিয়াম উৎপন্ন করিবার চেষ্টা করিয়াছিলেন, কিন্তু সে চেষ্টা ফলবতী হয় নাই- অর্থাৎ খরচ পোষায় নাই। তাহার পর এখন দেখা যাইতেছে, সে চেষ্টা সফল হইতে পারে। এদেশে সারের প্রয়োজনের অন্ত নাই বলিলেও অত্যুক্তি হয় না-যদি কচুরীপান হইতে সার উৎপন্ন করা যায়, তাহা হইলে একদিকে যেমন কচুৱীপানা নষ্ট করিবার উপায় হইবে, অন্যদিকে তেমনই দেশে কৃষিকাৰ্য্যের জন্য সার সুলভ হইবে। ANVDA) qLMLLMLMLMLMLMLeMeLeLLMLLMLL LMLMLLLqeeLeLqMLM আফগান-লাজমহিনী কাহের হইতে প্ৰকাশিত “কওকবে শৰক” নামক আরবী সংবাদ পত্ৰে প্ৰকাশ-অনেকেই হয়ত জানেন না যে বৰ্ত্তমান আফগানি-রাজমহিষী শামদেশে জন্মগ্রহণ করিয়াছেন। তাহার শৈশব ও কৈশোর সে দেশেই অতিবাহিত হইয়াছে, তিনি সেখানেই শিক্ষা লাভ করিয়াছেন। তাহার পিতা আফগানিবংশে জন্মগ্রহণ করিয়াছিলেন, তিনি শাম দেশেই বসবাস করিতেন। মাতা শাম দেশের খাটী আরব বংশীয় ছিলেন। ১৯১৯ খৃষ্টাব্দের বুটীশ-আফগান যুদ্ধের সময় আফগানরাজ-মহিষী রাজ্যের হিত কামনায় অনেক কিছু করিয়াছিলেন। তিনি স্বয়ং যুদ্ধস্থলে সৈনিক ছাওনীতে ঘুরিয়া বেড়াইতেন, প্ৰত্যেক সেনাপতি ও সৈনিক পুরুষগণকে দেশের স্বাধীনতা, বিদেশীর হাত হই৩ে আফগান রাজ্য ও আফগান জাতির ‘ইজৎ আবিরু' রক্ষার জন্য উদ্দীপনাময়ী ভাষায় উপদেশ প্ৰদান করিতেন। তিনি আড়ম্বরহীন BB DBDDDuDS S BDDBDBBDSDBBDB S BDS SuD Y সৰ্ব্বত্ৰ উপস্থিত থাকিয় তাহার সকল কাৰ্য্যের অংশ গ্ৰহণ করিতেন। এই সময় তঁাহারা আহারে, বিহারে, পোষাকপরিচ্ছদে সকল অবস্থায় সাধারণ সৈনিকের ন্যায় অতিবাহিত করিতেন। এই অবস্থায় মুহুর্তের জন্যও কেছ মহিষীর মুখে বিষাদ বা বিরক্তির চিকু দেখিতে পায় নাই। ইহা হইতেই তাহার স্বদেশ-গ্ৰীতি, মহানুভবতা ও কর্তব্য পালনে দৃঢ়তার সম্যক পরিচয় পাওয়া যায়। আফগানিস্থানের অধিবাসীগণ সকলেই তাহার গুণমুগ্ধ। বিশেষতঃ আফগান রমণীগণের শিক্ষা দীক্ষার সুব্যবস্থা ও সকল বিষয়ে তাহদের উন্নতি সাধনের ঐকান্তিক যত্ন ও চেষ্টা লইয়া যেরূপ ভাবে তিনি কাৰ্য্যক্ষেত্রে অবতীর্ণ হইয়াছেন, তাহাতে শত মুখে তাহার প্রশংসা न कब्रिग्रां थांक शांद्र नां । পাশ্চাত্য প্রদেশের সকল স্থানে ঘুরিয়া, তাহদের শিক্ষা, তাহদের শিল্প ও বাণিজ্য প্ৰভৃতি সকল বিভাগ বিশেষভাবে পরিদর্শন ও তৎসম্বন্ধে সময়োচিত বিশেষ জ্ঞান লাভ করিয়া, স্বদেশের সর্বাঙ্গীন উন্নতি সাধনমানসে সম্প্রতি আফগানি-রাজ সুদূর ইউরোপ-ভ্ৰমণে বাহির হইয়াছেন ! এই দূর দূরান্তরের সফরে স্বভাবতঃ তঁহাদিগকে সময় সময় নানা অসুবিধা ও নানা কষ্টের সন্মুখীন হইতে হইবে, তাহা জানিয়া শুনিয়াও মহিষী স্বামীর সহগামিনী হইতে কুঠাবোধ করেন নাই।