পাতা:মাসিক মোহাম্মদী (প্রথম বর্ষ).pdf/৪৭২

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

আওরঙ্গজেবের হিন্দু-বিদ্বেষ । [ कांडी न७ांड 6थiल ] mConno সম্রাট আওরঙ্গজেব সম্বন্ধে হিন্দু ঐতিহাসিকগণ যে মতবাদ প্রচার করিয়া থাকেন, তাহা কাহারও অবিদিত নাই। তাহারা সম্রাটের পুত পবিত্র ছবি মসী লিপ্ত করিয়া জগৎ সমক্ষে উপস্থিত এবং তঁহাকে হিন্দুবিদ্বেষী, মন্দির বিধ্বংসী, মহা জালেমরূপে পরিকীৰ্ত্তিত করিয়া থাকেন। অনেকে আবার এমনও বলিয়াছেন cय अi७लक्षदखद श्न्यूिक्ष्म ७ श्न्लूिखlडिब्र (थवल अंक ছিলেন; তিনি অসংখ্য দেবমূৰ্ত্তি ধ্বংস করিয়াছেন, অসংখ্য মন্দির ভাঙ্গিয়া মসজিদ গড়িয়াছেন, ইত্যাদি ইত্যাদি । যদিও মুসলমান লেখকগণ বিশ্বস্ত ইতিহাস হইতে সত্য উদ্ধার করিয়া দেখাইয়াছেন যে আওরঙ্গজেব সম্বন্ধে উল্লিখিত উক্তিসমূহের মূলে আদৌ কোন সত্য নিহিত নাই। বরং ঐ সকল অভিযোগ সম্পূর্ণ অসত্য ও বিদ্বেষ বিজস্তিত। কিন্তু তবুও হিন্দু লেখকগণ এ সকল কথা কাণে তোলেন না । তঁহারা চিরাচরিত প্ৰথা অনুসারে সাধাগলায় সেই বাধা সুর গাছিয়াই চলিয়াছেন। তাই, আজ আমরা ফারসী ভাষায় লিখিত সম্রাট আওরঙ্গজেবের একখানা ফরমান ও তাহার শাব্দিক অনুবাদ প্ৰকাশ করিতেছি। ইহা হইতেই পাঠকবর্গ তাহার উদারতা ও হিন্দু মুসলমান নিৰ্বিশেষে প্ৰজাপালনের আন্তরিক আগ্রহের যথেষ্ট পরিচয় পাইবেন। ১৯১১ খ্ৰীষ্টাব্দের অক্টোবর মাসে পারস্যভাষাবিৎ লেফটেনেণ্ট কর্ণেল, ডি, সি, ক্লিট বানারস গিয়াছিলেন। সেখানে নিম্নোদ্ধাত “ফরমানে'র একটা ফটােগ্রাফ তাহার হস্তগত হয় । তিনি ‘আসলটী না দেখিয়া নিঃসন্দেহ হইতে পারিলেন না ; তাই কিছুদিন পর আবার বানারস যাত্ৰা করিলেন। সেখানে খান বাহাদুর শেখ মোহাম্মদ DBDBBDBBD BDDD DuDuDB uBBDLS DBSS SDD DDBB বানারস নগরের মঙ্গলগোরী মহল্লার অধিবাসী মঙ্গল পাড়ের बांट्रौ6ड भूल 'फ्रद्धनांन' ीि क़ि नicश्वत्र श्वश्रेड श्न। খান বাহাদুর সাহেব বলিয়াছেন—“বানারস সহরের উল্লিখিত মহল্লায় গোপী উপাধ্যায় নামক একজন ব্ৰাহ্মণ বাস করিতেন, পনির বৎসর পূর্বে র্তাহার মৃত্যু হইয়াছে। মঙ্গল পাড়ে তঁহার দৌহিত্র ও একমাত্ৰ উত্তরাধিকারী। মাতামহের মৃত্যুর পর অন্যান্য দলিলাদির সহিত এই সাহী “ফরমানটিও তাহার অধিকারে আসিয়াছিল। ইহার কিছুদিন পর স্নান যাত্রীদের পৌরহিত্য লইয়া তাহার সহিত অন্য একজনের গোলযোগ উপস্থিত হয়। ফলে মঙ্গল পাড়ে ১৯০৫ খৃষ্টাব্দে বানরসের সিটী ম্যাজিষ্ট্রেটের আদালতে মামলা রুজু করে। ঐ মামলার প্রাথমিক তদন্তভার খান বাহাদুর সাহেবের উপর অর্পিত হয়। সেই সময় তদন্ত উপলক্ষে কয়েকটি দলিল দস্তাবেজ পেশ করা আবশ্যক হইলে মঙ্গল পাড়ে কতকগুলি পুরাতন কাগজ পত্র তাহার সম্মুখে উপস্থিত করে, সেই সঙ্গে ‘ফরমানটীও ছিল । অন্যান্য কাগজ পত্ৰ দেখিতে দেখিতে সেটা খান বাহাদুর সাহেবের দৃষ্টি আকর্ষণ করে। তিনি প্ৰথম হইতে শেষ পৰ্য্যন্ত পড়িয়া দেখিলেন এবং ঐতিহাসিক হিসাবে সেটী বিশেষ মূল্যবান মনে করিয়া তাহার একটী “ফটােগ্ৰাফ' উঠাইয়া লইলেন। লেফটেনেণ্ট সাহেব মঙ্গল পাড়ের নিকট হইতে আসল ফৰ্ম্মানটী আনাইয়া স্বচক্ষে দেখিলেন, পক্ষান্তরে খান বাহাদুর সাহেবের নিকট সমস্ত বৃত্তান্ত অবগত হইয়া তাহার অকৃত্রিমতা সম্বন্ধে নিঃসন্দেহ হইলেন। “ফরমানটির পৃষ্ঠদেশে সম্রাট আওরঙ্গজেবের পুত্র সাহজাদা মোহাম্মদ সোলতানের মোহর অঙ্কিত ছিল । বানারসের তৎকালীন শাসনকৰ্ত্তা আবুল হোসেনের নামে এই ফৰ্ম্মানটী প্রচারিত छ्छ्रेम्नाछिव् । আসল ফৰ্ম্মান এইরূপ