পাতা:মাসিক মোহাম্মদী (প্রথম বর্ষ).pdf/৫০০

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ফ্ৰান্তান, ১৩৩০ সাল ] LMLMLMLLLLLL LL LLLLLLLALTLLLLLTLLeLLMLMLMLSSSLLSLLLTMLLLLLSLSLeeeLeSLLLLLLLL LL LLLLLLLLMLMLeMLMLMLMLLMLL LLqL LMLLLLL অবমাননা করিবে, তাহার বিরুদ্ধাচরণ করিবে, এবং সম্ভবতঃ তাহাকে হত্যা করিয়া ফেলিতেও পারে। তাহার উত্তরাধিকারের কেহ না থাকিলে তাহার অস্তিত্বের সঙ্গে সঙ্গে ऊांशांद्र ऋडिाँां७ ८व्यां• •ांक्षेब्र शांशें । কিন্তু তাহাদিগের অপেক্ষা অধিকতর বিচার শক্তি সম্পন্ন আমরা এ অবস্থায় নিশ্চয়ই বলিব যে, এই জীবটা যে মত প্ৰকাশ করিয়াছিল, প্ৰকৃত পক্ষে তাহাই হইতেছে ঠিক মত, আর তাহার উৎপীড়কগণ নিশ্চয়ই ভ্ৰান্ত মত পোষণ করিতেছিল। আমরা যখন পয়গম্বর ও মহা পুরুষদের সম্বন্ধে আলোচনা করিতে বসি, তখন এই ব্যাপারটা কি আমাদের সম্বন্ধেও খাটিয়া যায় না ? আমরা ও আমাদের পূর্বপুরুষগণ দ্বারা এই শ্রেণীর যে সকল লোক নিৰ্য্যাতিত হইয়াছেন-এই দৃষ্টিশক্তি সম্পন্ন প্ৰাণীটীর মত তাহারাই সত্য প্ৰাপ্ত; আর আত্মতৃপ্তির কোলাহলের মধ্যে অন্ধ ছুচাগুলির মত-ভ্ৰান্ত ছিলাম। আমরাই, এমন হওয়া কি সম্ভবপর নহে? কারণ আমাদের জ্ঞানকে পূর্ণ জ্ঞানের তুলাদণ্ডে ওজন করিয়া দেখিলে বুঝিতে পারা যাইবে যে, ঐ অন্ধ ছুচার জ্ঞানের মত তাহা অসম্পূর্ণ ও অন্যাসাপেক্ষ । দানগুলি প্ৰাপ্ত হইয়াছি, তাহাতে যে নূতন অভিব্যক্তির আর কোনও সম্ভাবনা নাই, একথা বিশ্বাস করার ত কোনই হেতু নাই। এমন কি বৰ্ত্তমান সময়েও যে এই বিশাল বিশ্বজগতের কোনও সুদূর প্রদেশে, আমাদের অপেক্ষা উচ্চস্তরে উপনীত এমন কোন প্ৰাণী থাকিতে পারে না-যাহারা আমাদের অধিকৃত জ্ঞানেন্দ্ৰিয় অপেক্ষা আমাদের কল্পনাতীত কোন এক নূতন জ্ঞানেন্দ্ৰিয়ের অধিকারী হইয়াছে, এরূপ বিশ্বাস করারও ত কোন হেতু নাই। তাহারা হয়ত বস্তুতত্ত্ব সম্বন্ধে আমাদের অপেক্ষা সূক্ষ্মতর ও পূর্ণতর উপলব্ধি লাভে সমর্থ হইয়া থাকিবে। যতই বলি না কেন, এই সীমাবদ্ধ জ্ঞান একটা খাটি আপেক্ষিক ব্যাপার মাত্র এবং কৰ্ম্মজগতের অভাব পূরণে তাহার সার্থকতটুকুর উপরই তাহার মৰ্য্যাদা সম্পূর্ণরূপে নির্ভর করিতেছে। আমাদের বর্তমান উপলব্ধি-যন্ত্রগুলির বিকাশ ঘটিয়াছে ক্রম অভিব্যক্তির মধ্য দিয়া-এই পদ্ধতির নিয়ন্ত্রণ ঘটিতেছে কতকটা অন্যান্য সজীব সত্তার সহিত আমাদের জীবন ཞ་། ༄༅རྩོཊི་གང་ཟབ་ বর্তমানে আমরা উপলব্ধি করার যে উপ- ( \coČa LqMLLLLL ML MLMLSLLLLLLLL LLLLLLLLMLLLLLL LLLLLLLLeLeeLLeMLLLMMLLMLMLALA LLLL সংঘর্ষের ফলে, আর কতকটা নিজেদের পরিবেষ্টনগুলিকে আপন দরকার অনুসারে পরিবৰ্ত্তিত করিয়া লওয়ার চেষ্টার কারণে। সুতরাং এই যন্ত্রগুলি আমাদের দৈহিক জীবন যাত্রার পক্ষে নিশ্চিতরূপে বিশেষ উপকারী হইলেও, অতীন্দ্ৰিয় সত্যগুলির আবিষ্কারের উপযোগী নহে। মানুষ বস্তুসমূহের অধিকতর ঘনিষ্ঠ মৌলিকতত্ত্ব ও প্ৰাথমিক তথ্য অবগত হইতে পারে, এই অঘটন সংঘটন পটীয়সী প্ৰকৃতি কি এরূপ কোনও আধ্যাত্মিক দৃষ্টিযন্ত্র আবিষ্কার করিতে সমর্থ হইয়াছে ? বৰ্ত্তমান যুগে অজড় শক্তি সংক্রান্ত গবেষণা যেরূপ অসাধারণভাবে উৎকর্ষ সাধন করিতেছে, দিন দিন যেরূপ মানব মনের নূতন নূতন শক্তির বিষয় আবিষ্কৃত হইতেছে, ter mesmcrism, wifetfirst hypnotism Cittar eisari s Thought-transference ssyister esipi, অতীন্দ্ৰিয় জ্ঞান ও শক্তির অনুশীলন ক্ষেত্রে একটা সৰ্ববিদিত ও সৰ্ব্বস্বীকৃত সাধারণ স্থান অধিকার করিয়াছে—এ যুগে আধ্যাত্মিক জ্ঞানার্জনের জন্য মানুষের একটা বিশেষ ‘বৃত্তি’ থাকার কথা উনবিংশ শতাব্দীর dogmatic যুগের তুলনায় সহজ হইবে বলিয়া মনে হয়। ইতিহাসের প্রথম প্ৰকাশ দিন হইতেই মানুষ যে কোনরূপে হউক, এই বৃত্তির অস্তিত্বের কথা স্বীকার করিয়া আসিতেছে। ধৰ্ম্ম-ইতিহাসের সমস্ত শ্রেষ্ঠব্যক্তি নিজেদের এই বৃত্তির অধিকারের কথা প্ৰকাশ করিয়াছেন, সমস্ত পরমােৰ্থবাদী ও সাধুসজ্জন ঐ বৃত্তি লাভ করার দাবী করিয়াছেন, এবং জগতের অধিকাংশ মহা কবি ও মহাভাবুকিও ঐ বৃত্তির অস্তিত্ব ও উপলব্ধির কথা প্রচার করিয়াছেন। জগতের ধারাবাহিক ইতিহাসের মধ্য দিয়া এই সত্যটা চমৎকার ভাবে ফুটিয়া উঠিতেছে যে, এই বিশেষ বৃত্তির অধিকারের দাবী যাহারা করিয়াছেনমানবের অন্তজগতে তাহারাই কেবল একটা গভীর ও স্থায়ী প্রেরণার স্বষ্টি করিয়া দিতে সমর্থ হইয়াছেন। সকল দেশের ও সকল যুগের ধাৰ্ম্মিক পুরুষগণ যাহা বলিয়া গিয়াছেন, বহু বৎসরের সংশয়বাদের পর আজ মনোবিজ্ঞান তঁহাদের সেই মতবাদের চারিপাশে আশ্রয় লইতে আরম্ভ করিয়াছে। বর্তমান যুগের পরম শক্তিশালী ভাবুক পণ্ডিত বাৰ্গসন ও উইলিয়াম জেমস, নিজ নিজ চিন্তার দিক দিয়া অহি, ঐশিক প্ৰত্যাদেশ বা revelationএর সত্যতার Jiayeja qiftetar i (sta,Cris Varieties of religious