পাতা:মাসিক মোহাম্মদী (প্রথম বর্ষ).pdf/৫৮২

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

চৈত্র, ১৩৩৪ সাল ] খান দাওয়ান অনাসক্ৰমাৎ জঙ্গলবাহাদুল seCl2Cl2 AwVAAA/ eeLLL LLLLLLLLMLMLMLMLMLLLLLLLLSLLLLLLLL LLLLLLLAALLLLLLL LL LLL LLL LLLLLLLA LLLALLLAALL LMLMMML LL LLLLMMMLMMLSSLMLq qLLMLL LLMAMALMqLqAqLLLLLSLLLL LLL LLLS জীবনের শেষ মূহুৰ্ত্ত নিকটবৰ্ত্তী জানিয়া আপনার সম্পত্তিবিভাগে মনোনিবেশ করিলেন। নগদ টাকা এবং অস্থাবর সম্পত্তি সমস্তই তিনি আপন পুত্ৰগণের মধ্যে বিভাগ করিয়া দিলেন এবং স্থাবর সম্পত্তি রাজসরকারে দান করিলেন । এই সমস্ত কাৰ্য্য সমাধা করিয়া পরে তিনি সম্রাটকে জানাইলেন যে, গুপ্তঘাতকের অস্ত্রাঘাতে তিনি আহত হইয়াছেন । ইহার পরেই যন্ত্রণা ক্রমশঃ বৃদ্ধি পাইতে লাগিল এবং পরের রাত্ৰিতেই তিনি নশ্বর দেহপিঞ্জর পরিত্যাগ করিয়া হিজরী ১০৫৫ অব্দে ( ১৬৪৫ খৃঃ) জ’ন্নাতবাসী হইলেন। সম্রাট শাহজাহানের আদেশে খান দৌরান নাসরাৎ জঙ্গ বাহাদুরের দেহ গোয়ালিয়রের শাহী ‘कदब्रहांन' नभांश्डि कब्र श् । খান দাওরান নাসিরাৎ জঙ্গ বাহাদুর অতি স্যায়পরায়ণ, সাধু প্ৰকৃতি ও সৎকৰ্ম্মশীল লোক ছিলেন। বীরত্ব ও স্থৈৰ্য্য একাধারে তঁহার চরিত্রের গৌরব বৰ্দ্ধন করিত। অতিরিক্ত ধনলিন্স। তঁহার নিৰ্ম্মল চরিত্রকে কখনও কলুষিত করিতে পারে নাই। তিনি যখন যে কাৰ্য্যে নিযুক্ত হইতেন, তাহাতেই অপরিসীম ধৈৰ্য্য, ঐকান্তিক যত্ন ও অমানুষিক ন্যায়পরায়ণতার পরিচয় দিতেন। তিনি কখনও কোন বিষয়ে অকৃতকাৰ্য্য না হইলেও সাফল্য সম্বন্ধে খুব সন্দিহান হইয়াই নিজেকে সৰ্ববিষয়ে প্ৰস্তুত করিতেন ; যেন পরিণামে অকৃতকাৰ্য্যতার মনস্তাপে দগ্ধ হইতে না হয়। নসরৎ জঙ্গবাহাদুর নিজে যেমন কৰ্ত্তব্যপরায়ণ ছিলেন। —অন্যকেও তেমনি কৰ্ত্তব্যপরায়ণ দেখিতে ভালবাসিতেন। এই জন্য অনেক সময় অধীনস্থ। ব্যক্তিগণের প্রতি র্তাহাকে কঠোর ব্যবহার করিতে হইত। ফলে আলস্যপরতন্ত্র ব্যক্তিগণবিশেষতঃ যাহারা ফাঁকতালে কাজ বাজাইতে চেষ্টা করিততাহাকে দুই চক্ষে দেখিতে পারিত না। নসরৎ জঙ্গ বাহাদুরের শোচনীয় মৃত্যুসংবাদ বুরহানপুরে পৌছিলে এই প্ৰকৃতির অনেকেই হাফ ছাড়িয়া বঁচিয়াছিল—এমন কি কেহ কেহ এই শোক-সংবাদে আনন্দ প্ৰকাশও করিয়াছিল। মৃত্যু সময়ে নসরৎ জঙ্গ বাহাদুরের সাঈদ মোহাম্মদ, সাঈদ মাহমুদ ও আবদুন নবী নামে তিনটী পুত্ৰ পৰ্ত্তমান ছিল। সম্রাট শাহজাহান তঁহদের সকলকেই যথাযোগ্য জায়গীর প্রদান করিয়াছিলেন এবং প্ৰথম দুই ভ্ৰাতাকে এক হাজারী ও শেষোক্ত অল্প বয়স্ক বালক আবদুন নবীকে পাঁচশতী পদে নিযুক্ত করিয়া যথাক্রমে এক হাজার ও পাঁচশত অশ্বারোহীর অধিনায়কত্ব প্ৰদান করিয়াছিলেন। বুরহানপুরের অধিকাংশ সৌধাবলীই নাসিরাৎ জঙ্গের আমলে নিৰ্ম্মিত হইয়াছিল। বুরহানপুর ও সিরোঞ্জের মধ্যে যে সমস্ত পান্থশালা বৰ্ত্তমান আছে, তাহা ও তাঁহারই দ্বারা নিৰ্ম্মিত হইয়াছিল। খান দাওরানের নিৰ্ম্মিত একটীি পান্থশালার ধবংসাবশেষ অদ্যপি গোয়ালিয়রে দেখিতে পাওয়া যায় ; উহার তোরণ ও প্রাচীর ব্যতীত অপর সমস্তই নষ্ট হইয়া গিয়াছে। উক্ত ধ্বংসাবশেষ হইতে নৃত্যুনাধিক দুইশত গজ দূরে সাসিরী খানের মসজিদ নামে বিখ্যাত একটী মসজিদ বৰ্ত্তমান আছে। উহার পূর্বদিকের প্ৰাচীরে নিম্নলিখিত ফারসী কবিতাটি খোদিত আছে :- مسجبکں ہے شں بں ررشاھبکھان مصد افیس ضرر مظهر ایمان - بانی آن مسجد بصد قرنیا ز خادم اهل د پیر نصیری خان - چورن خرد جست سال تاریخش با چهار عرش زز نمرر عمیان - ভাবাৰ্থ :-রহমতের উৎস এই মসজিদ সম্রাট শাহ জাহানের শাসনকালে নিৰ্ম্মিত হইয়াছে। আল্লাহর নাম এখানে পরিকীৰ্ত্তিত হইয়া থাকে ; ইহার নিৰ্ম্মাতা নাসিরী খান দীন ইসলামের খাদেম, পরম ধাৰ্ম্মিক এবং নাম স্বভাব ছিলেন, যখন ইহা নিৰ্ম্মিত হইয়াছিল—আকাশ মণ্ডল তখন বিস্ময় বিস্ফারিত লোচনে পৃথিবীর পানে চাহিয়া দেখিয়াছিল। দক্ষিণদিকের প্রাচীর গাত্রেও অনুরূপ একটী কবিতা লিখিত আছে ; যথা :- بد ور شهاًشا * شمـا " جهان بنا کرد مساچد و فردرسر شار - جوانر جوانمرد ر فرخند ه باخت پسرخان درران نصیری خان - بگفٹا بد ینپچاہے فضل رامان - डांबांर्थ :-जाँ *ांश खांशंनब्र ब्रांख्रस्रकांद्दल धारे