aob' মাসিক মোহাম্মদী • [ sभ द6, १में गरबंjी LTq qAqLTTLALLLL LLLLL qSLLA q qTSLLLLL LSLLLLSLLALSLALSLLL TeLALASLSLSL LLLLLLLTAALALLLMSLLLLLLSLLLe eLLLLL LL LLLLLL ALLAALLLLLAeL LALLLL LLLLLLLAALLLLLLL LS LAL TLALLAMALALLLL AALLLLLSLLLMLLLLL MLqMALLLLLLL LL LLLLLLLALALLLLLLLALSLLL LLLLAALLLLLLL প্রভাবে হউক, অথবা অন্য কোন স্বতন্ত্র কারণে হউক, স্থানে স্থানে এমাম রাজী যে স্বাধীন চিত্ততার পরিচয় দিয়াছেন, তাহা অস্বীকার করা যায় না। কিন্তু সত্য কথা এই যে, অধিকতর স্থানে তিনি অন্ধ গতানুগতিবাদের প্রশ্ৰয় দিতেও কুষ্ঠিত হন নাই। প্ৰবন্ধ লেখক এমাম এবনে জরির তাবরীর উপর ভিত্তিহীন অযৌক্তিক গল্প গুজব সঙ্কলনের যে দোষারোপ করিয়াছেন, এমাম রাজীও যে সম্বন্ধে মোটেই পশ্চাদপদ।। নহেন। অনেক সময় মনে হয়, এমাম ছাহেব যেন নিজের মনের কথাগুলি মুখে ব্যক্ত করার মত যথেষ্ট সাহস পাইয়া উঠিতেছেন না। মে’তা জেলা সম্প্রদায়ের ও এমাম আৰু মোেছলেমের প্রতিবাদ স্থলে অনেক স্থানে দেখা যায় যে, তঁহদের মোকাবেলায় এমাম ছাহেব এমন কতকগুলি যুক্তি প্ৰমাণ উপস্থিত করিতেছেন, যাহা বাস্তবিকই যথেষ্ট DD DBBDBDBBD DBDB BBDBB gDBD DBDDD KBB DS অনেকে মনে করেন, ঐ সকল স্থলে গোপনে ও প্ৰকারাস্তরে প্ৰতিপক্ষের মতবাদতে প্ৰতিষ্ঠিত করাই এমাম ছাহেবের প্ৰকৃত উদ্দেশ্য, কিন্তু সাধারণ অন্ধ-বিশ্বাসী আলেম সমাজের বিরুদ্ধাচরণের ভয়ে তিনি প্ৰকাশ্যভাবে তাহা স্বীকার করিতে পারেন নাই। ফেকহ ও আকাত্ৰদ সম্বন্ধে এমাম ছাহেব শাফেয়ী মজহাবের গভীর মধ্যে সীমাবদ্ধ হইয়াছিলেন, এবং এজন্য এই সকল বিষয়ে তিনি একজন অসামান্য ধীমান উকীলের হিসাবে আমাদের বিশেষ সম্মানের পাত্র হইলেও, আবুবকর রাজী, এবনে হাজাম, এবনে তাইমিয়া প্ৰভৃতির ন্যায় বিচারকের আসন তিনি গ্ৰহণ করিতে পারেন নাই। মানুষের স্বাধীন চিত্ততা আর সৎসাহসের সত্যকার পরিচয় পাওয়া যায়। তখন, যখন সত্যের অনুরোধে তাহাকে নিজের মজহাব গত সংস্কারের বিরুদ্ধে কথা বলিতে শোনা যায়। এমাম ছাহেবের নিকট এই শ্রেণীর স্বাধীন চিত্ততার বিশেষ কোনও পরিচয় পাওয়া গিয়াছে বলিয়া আমাদের জানা নাই। আল্লার কোরআনের সর্বপ্রধান ব্যাখ্যাত হইতেছেনহজরত মোহাম্মদ মোস্তফ, র্যাহার নিকট এই কালাম অবতীর্ণ হইয়াছিল। কোরআনের আয়ত সম্বন্ধে সেই DDB BDS D KBLBD DDD S DL 'প্ৰাপ্ত হইতে পারি, তাহাই সমস্ত তফছিরকারের প্রধান অবলম্বন হওয়া উচিত। আমাদের মতে এমাম ছাহেব তাহার তফছিরে এ সম্বন্ধে যথেষ্ট সতর্কর্তা অবলম্বন করেন नांशें । এলমে কালামের প্রথম রচয়িতাদিগের সময় হইতে মুফতী আবদুহু এবং সার ছৈয়দ ও মাওলানা শিবলী প্রভৃতির যুগ পৰ্যন্ত একটা অতিভ্রান্ত যুক্তিধারা সাধারণভাবে যুক্তিবাদের নামে মুছলমান সমাজকে ঘরের অন্ধানুকরণের স্থলে পরের অন্যায় অনুগতি করিতে অভ্যন্ত করিয়া ফেলিয়াছে। এই শ্রেণীর যুক্তিবাদীরা সর্বপ্রথমে দেখিয়া লন যে, বর্তমান যুগের ন্যায় দর্শন ও বিজ্ঞান, ধৰ্ম্মের সহিত সংশ্লিষ্ট বিষয়গুলি সম্বন্ধে সাধারণতঃ কি প্ৰকার অভিমতকে স্বতঃসিদ্ধরূপে গ্ৰহণ করিয়াছে। তাহার পর তঁহারা এছলামকে সেই সকল অভিমতের সহিত সামঞ্জস করিয়া লওয়ার জন্য টানা হেঁচড়া’ করিতে থাকেন। ইহাতে যে ঘোর অনিষ্টের সৃষ্টি হইয়াছে, এখানে বিস্তারিতরূপে তাহার আলোচনা সম্ভবপর নহে। সংক্ষিপ্ত আভাসের হিসাবে এইটুকু বলিলে যথেষ্ট হইবে যে, তাঁহাদের এই সামঞ্জস্য সাধনের উৎকট আকাঙ্ক্ষার ফলে সেই সেই যুগের বৈজ্ঞানিক ও দার্শনিক থিউরিগুলি কালক্রমে মুছলমানের আকিদার অন্তভূক্ত হইয়া পড়িয়াছে। তাহার পর গাডরিক ধৰ্ম্মের চিরাগত নিয়ম অনুসারে সমাজের সম্মুখে শীত্র এমন অবস্থা উপস্থিত হয়, যখন ঐ বৈজ্ঞানিক থিউরিগুলি আমূল পরিবৰ্ত্তিত হইয়া গেলেও, তাহার সহিত সমীকৃত আকাএদ সংক্রান্ত সাময়িক সমাধান গুলিকেই সমাজ অপরিবর্তনীয় এছলামী আকিদা বলিয়া অ্যাকড়াইয়া ধরিয়া থাকে। তখন পূর্ব যুগের তােমাদী বৈজ্ঞানিক থিউরি গুলির স্থায় তাহার সহিত সমীকৃত আকিদা সংক্রান্ত এই সিদ্ধান্তগুলিও জ্ঞানী সমাজে হাস্যম্পদ হইতে থাকে। আমাদের মতে এক্ষেত্রে প্রথম কৰ্ত্তব্য-সেই নৈয়ায়িক দার্শনিক ও বৈজ্ঞানিক মতবাদগুলির সত্যতার বাস্তব ও Positive প্ৰমাণগুলির অনুসন্ধান করিয়া দেখা। কারণ দার্শনিক ও বৈজ্ঞানিক দিগের অবলম্বিত সমস্ত থিউরি আর गांभनिक ७ 8वऊांनिक जडा ८ष qक दक्ष नाश्, ये शिडेब्रि গুলির ইতিবৃত্তই তাহার প্রধানতম প্ৰমাণ। এখানে ইহাও স্মরণ রাখিতে হইবে যে বিজ্ঞান ও ঈমান দুইটী সম্পূর্ণ স্বতন্ত্র জগতের বস্তু। দর্শন বিজ্ঞানের লোহা ওজন করা:
