অনেকল-সেলীলানী ( কে, এ, বসির ) aCOComm ( S) রোস্তম সর্দার জমিদার বাড়ীর প্রধান লাঠিয়াল। তার লাঠির চোটে হামছায়া যত লোক সকলেই তাকে খুব ভয় কৰ্ত্ত। অনাদায়ী মহালে তার প্রতাপ আরো বেশী ছিল। মহালে ঢুকেই রোন্তম টেচিয়ে বলত “কোন শালার খাজানা বাকী আছে, দিবিত দে, নইলে এই ডাণ্ডার চোটে ঠাণ্ড করে দোব৷ ” প্ৰজারা জানিত জমিদারের অর্থ আছে, শক্তি নাই, রোন্তম তাহার শক্তি। রোস্তমের ডাণ্ডার ভয়ে সকলেই এসে খাজানা দিত। বলতে কি, পাহিলোয়ান রোস্তম-ই কাৰ্য্যতঃ জমিদার ছিল। সকলেই শক্তের ভক্ত, জমিদার সাহেবেরও কোন ক্ষমতা ছিলনা যে, তার বিরুদ্ধে কথা ক’ন। পরাণ জেলে একদিন টের পেয়েছিল যে, জমিদার অপেক্ষা তার সর্দারের ক্ষমতা বেশী । সেই অবধি সে রোস্ত্যমকে খুব ভয় কীৰ্ত্ত। বড় রুই মাছটা দিতে একটু ইতস্ততঃ করার জন্য সে খুব শক্ত LB DB BBDBD SD DDDD DB D DDS একদিন সন্ধ্যাবেলা রোস্তমের জর হল, সে জর আর আরোগ্য হ’ল না। রোস্তম মরে গোল-রেখে গেল শুধু তার বংশের চেরাগ রহমতকে (N, ) ছেলেবেলা থেকে রোন্তম তার পুত্র রহমতকে পাহলোDD DBBD LD S DBDBBB SDDBDBD DDBB DBBt কোন চেষ্টাই সফল হ’তে দেয়নি। রহমত যে রোস্তমের কোন কথায় কাণ দিত না তার বিশেষ কারণ এই ছিল যে, সে খুব বোকা ও অহঙ্কারী ছিল। লোকের মুখে B E DD S DDS sH DBLD DD LLE DDD আত্মহারা হয়ে যেত যে, সে বীরের বেটা বীর। চাটুকারের মুখে যখন সে তার ভবিষ্যৎ নামজাদা পাহলোয়ান হওয়ার আশ্বাসবাণী শুনত তখন সে দেমাগে ভরপুর হয়ে যেত। রহমতের স্বভাব সেই সকল লোকদের মত ছিল যারা-- উচ্চ বংশে জন্মগ্রহণ করে গর্বিত কিন্তু নিজেদের চরিত্র ও ব্যবহার অতি জঘন্য। যারা পূৰ্বপুরুষদিগের সুকৃতির কথা মনে করে মদমত্ত হয়। অথচ নিজের সেরূপ হতে যত্নবান হয় না। আপন কৰ্ম্মম্বারাই যে মানুষ দুনিয়ায় প্ৰতিষ্ঠাবান হতে পারে এ ধারণা এদের আদৌ জন্মে না। রোস্তম যখন তার ছেলেকে লাঠি ভাঁজতে শিখতে বলত তখন সে লাঠিটার দিকে বেশ করে তাকাত আর চিন্তা করত। বাবার লাঠিটা থাকলে আমি ঐ লাঠির বরকতেই সব শিখে ফেলব। রোস্তম বেচারা বেশ বুঝতে পেরেছিল যে, তার হতভাগ্য পুত্র থেকে তার সকল গৰ্ব্ব খৰ্ব্ব হবে । চোরা না শুনে ধৰ্ম্মের কাহিনী-রহমত মনে মনে শুধু একটা মন্তবড় আহমক বীর হ’য়ে র ল । ( NSO ) জমিদার বাড়ীতে রহমত কয়েকদিন ছিল কিন্তু জমিদার সাহেব তার নামৰ্দমি ও নিবুদ্ধিতা দেখে তাকে জবাব দিয়ে দিলেন। এতেও রহমত বুঝতে পার্লেন যে কেন তার এত অনাদর হল। সে ভ্ৰমেও একবার চিন্তা কলন যে বাবার বীরত্বের দোহাইতে পুত্রের চাকুরী বহাল থাকে না। পরাণ যেদিন রোস্তমের হাতে মার খেয়েছিল, তার ছেলে গোবিন্দ তা দেখেছিল। তখন থেকেই তার মনে হচ্ছিল যদি শক্তি থাকত। তাহলে রোস্তম সর্দার মাছ নিয়ে uBB S SDSqDS S DDDD DDS BBDBD D GB কিছুতেই তুলতে পার্লেন। একদিন সে রফিক সর্দারের
