LL LL LLLLSL S S S S S S SS SS SSL ASL A S S AAAA SSSSAASS S ALLLS AHL LS S S S S SLS SqqS SqSq S L L L SSSSS SSS S S S qAAS S LLSL S SL S LLS S S LL S LS ՀbԳԵp ( ܓ ) বিধবা মায়ের সন্তান লীলা তার ললিত অঙ্গের সৌন্দৰ্য্যের পশরা সাজিয়ে, রক্তিম অধরে মৃদু হাসি, চক্ষে মন্দির নেশা, আর হস্তে খুশীর সরবৎ নিয়ে চরণ মন্ধীরে মৃদু গুঞ্জন জাগিয়ে যখন আমার সামনে এসে বীণা বিনিন্দিত কণ্ঠে বলল“স্বাগতম, এস বীর, এস পথভোলা, আপনহারা প্ৰেমিক KDS S BDBDB u DBD DK LDDLBBS gBD KS স্পর্শে ধন্য হউক।” তখন কি জানি কিসের মোহে আমার চরণযুগল আপনা হতেই থমকে দাড়ালি ! বিশ্ব-বিজয়ী শাশ্বত সত্যের অগ্রদূতের বিজয়-রথ বনদেবীর মধুবনে অচল হয়ে গেল। প্ৰকৃতি মধুর কণ্ঠে প্ৰতিধ্বনি করে উঠলি “স্বাগতম । সারা বনভূমি প্ৰফুল্ল কুসুম গন্ধে ভরপুর, পিককুল কাকলিতে মুখরিত। কানন-রাণী শ্যামল-কোমল তৃণাস্তরনের উপর চরণ যুগল স্থাপন পূর্বক দিগন্তব্যাপী লিলায়িত কেশদাম পুষ্পাভরণে সজ্জিত করে মলয় হিল্লোলে নৃত্য করছে। প্ৰাণে তার কি উল্লাস, মুখে তার কত হাসি, বুকে তার কত প্ৰেম ! মাধবী-কুসুম-কুঞ্জে, প্ৰকৃতির এই মোহমুগ্ধ আসরে এমনি ভাবেই লীলা তার উন্মুখ-যৌবনের প্ৰথম প্ৰেম আমাকে নিবেদন করল। মুখে তার কি মিনতি মাখন। সজল কাজল আঁখি বিস্মফারিত করে যখন সে বলল, “আমি যে তোমারই জন্যে কত যুগ ধরে এমনি ভাবেই এইখানে অপেক্ষা করছি।” তখন আমার বুকের ভিতরে । রুদ্ধ প্ৰেম আপনা হতেই বলে উঠল, “তোমার জন্য আমিও এই আপনাকে সুদূর মরুপ্রান্তর হতে বন্দী করে নিয়ে এসে তোমার দ্বারে হাজির করেছি। “বিধাতা-পুরুষ’ কোন অনাদিকাল হতে তোমাদের দুটা হৃদয় এক সূত্রে গেথে দিয়েছেন তা তোমরা না জানলেও আমি জানি। আমিই না দ্বিধা বিভক্ত হয়ে তোমাদের দুইজনের ভিতরে বিরাজ করছিলাম। আজ তোমাদের দুটিকে এক করে আমিও পূর্ণত্ব প্ৰাপ্ত হলাম।” লীলাকে বাহু বন্ধনে বন্দী করে অদূরে প্রশান্ত-সলিলা যমুনা তীরে বিটপীমূলে উপবেশন করলাম। মনে হতেছিল কত কালের হারাণ-নিধি সে আমার । আমার প্ৰেম যেন কতযুগ ধরে তাহারই আশায় পথ চেয়ে বসেছিল। আমার অশ্ৰ, আমার হাসি, আমার কণ্ঠ, আমার বুকের স্পন্দন, শুমাসিক মোহাম্মদী আমার স্পর্শ এ যেন সব তারই। সেদিন না ছিল আমার Sq (, SS RV কথার বিরাম, না ছিল আমার আঁখির পলক ! দুজনে মুখোমুখি হয়ে দীর্ঘ বিরহ-বেদনা মিলনের পূর্ণানন্দে সার্থক করে নিচ্ছিলাম। কখন মা এসে আমাদের পশ্চাতে দাড়িয়েছিলেন সে জ্ঞান কি আমাদের ছিল ? কণ্ঠে মৃদু অভিযোগের স্বর মিশিয়ে যখন তিনি জিজ্ঞাসা করলেন, “লীলা তুমি এখানে ?” তখন লীলার গোলাবগণ্ড জবাফুলের মত লাল হয়ে উঠল, ২ সে লাজায় মস্তক নত করল । আমি জিজ্ঞাসা করলাম“তুমি বুঝি মা ?” তিনি বললেন, “তুমি আমাকে মা বলে বৃথা ভুলাবার চেষ্টা করছি। তোমার মাথার ঐ টকটকে টুপির কথা তুমি বিস্মৃত হচ্ছে কেন ?” আমি কিছুই বুঝতে পারলাম না । চুপ করে একদৃষ্টি কেবল তার দিকে চেয়ে রহিলাম। লীলা উঠে মায়ের পদতলে সাষ্টাঙ্গে প্ৰণিপাত করে মিনতির স্বরে বলল, “মা ঐ টুপীকে কি তুমি দূরে ফেলতে পার ? আমার প্ৰেম যে ওকে কোন সুদূর থেকে টেনে নিয়ে এসেছে। আমার জন্য তাকে তোমার গ্ৰহণ করতেই হবে । আজ তোমার সন্তানের মস্তকে যে মুকুট দেখছি ইহাই শত-হিরক বিভায় সমগ্ৰ জগতকে উজ্জ্বল করে তুলবে। তার গৌরব থেকে তুমি আমাকে বঞ্চিত কর না। যাকে আমি স্বেচ্ছায় বরণ করেছি। তুমি তাকে কোন প্ৰাণে দূরে ঠেলবে ? মা বললেন, “দূরে ঠেলতে পারব না, তা তোমার চোখের ভাষায় বেশ বুঝতে পারছি। কিন্তু উপায় ত কিছুই দেখছিনে। তোমার স্বজন-স্বজাতি যুগ যুগ ধরে এত নিষ্ঠার সহিত তোমার চারিপাশে যে লৌহ প্ৰাচীর খাড়া করেছে। সে যেমন তোমাকে আটকেছে তেমনি অপরের প্রবেশ পথও সে রোধ করেছে ; তুমি তাকে ভাঙ্গবে কেমন করে ?” আমি বললাম, “ভয় নাই মা, জগতের সকল বন্ধন ছিন্ন করে মুক্তির বিমলানন্দের ফোয়ারা ছোটানই আমার DBDS DBDS SKSDDDDS DDDS BBBBB gBS BD DD DBtS DB SDDDLDLDLSBDBBuS BDLDDB BBBSBBB DDiDD DDY DD KSS BDK KLD DLLD DDDBS KKBBSMEL LEE হবে কোলাকুলি। মিথ্যার আবরণ ছিন্ন করে, দূরত্বের BDBDD BBBDB DBDDB LL DDBBD S DDD DBuDuDS
