পাতা:মিত্র-রহস্য - রায় বিহারী মিত্র.pdf/১৫৯

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

into { د LLALSLSLSLSLSSSMMLMMMM LMMMSSMLMLMMMMLiBiLiMMMLLSLLMMMMALLLLLLLASLLL --- জোড়া পাওয়া যায় না, আবার সময়ে সময়ে বটগাছের ডালে বসে পা বুলিয়ে পেমী ভূত সাজে। পেমীর গুণ অনেক, দয়া মায় কাকে বলে সে জানে না, আবার সুবিধা পেলেই সে মাঝে মাকে কাতলা মেরে দিনগত পাপ ক্ষয় করে। আর রাত দিন পুরুষের সাথে কলা দাঁড়ান, কিন্তু কোন পুরুষকে খারাপ ভাবে নেয় না, খারাপ চকে দেখেও না । পেমী প্রেমের ধার ধারে না, যদিও ডাগর মেয়ে, তথাচ ইঞ্জিয়ের উদ্রেক নাই, সে নিজের ব্যবসাতেই ব্যস্ত। পেমির বাসার নিকট এক শিবলিঙ্গের মন্দির, লোকে সেই শিবকে শ্মশানেশ্বর বলে । পেমী প্ৰতিদিনই শ্মশানেশ্বরের মাথায় জল ঢালে, আর আকন্দ, ঘেটু, চাপা, ষে দিন যে ফুলের সুবিধা পায়। তাই এনে শিবকে সাজায়, ঘাটে যে দিন বেশী রোজগার হয়। কিম্বা যে দিন কাতলা মারে, সে দিন শিবের মাথায় বেশী マーび和 エ 5t(cm l একদিন পেমীর বাবা মেয়েকে জিজ্ঞাসা করিল,-“- পেমী আজি কাল ঘাটে আয় কেমন ? ? পেমী বলিল,— বাবা ! আজিকাল বড় কম,-দুদিন ধরে কিছুই নাই । পিতা,-কাতলা মারা কাজটা চলচে কেমন ? পেমী, -- সে কাজটাও রোজ জোটে না, তবে পরশুদিন একটা লোক পথ ভুলে এইদিকে এসে পড়েছিল, সে আমাকে অমুক পথের কথা বলায় আমি তাকে সিদে শ্মশানের পথ দেখায়ে দিলাম ; সে আমার কথায় বিশ্বাস করে সমান চললো, আমিত তার পিছু নিলাম, শ্মশানোর্থরের মন্দির ঘুরে যেমন শ্মশানেশ্বরকে গড় করলে অমনি-আমি, সুবিধা বুকে তাকে চেপে ধরনুম, কিন্তু বাবা লোকটা মরদ বটে, অনেকক্ষন তাকে নিয়ে ঝাপটা-ঝাপটি করতে হল,