শক্তি বিনা সামৰ্থ কই ? So গিয়াছিল তথায় সকল্পকার সর্ববিষয়ের একতাটিকে দেখিয়া জানিতে পারিয়াছিল যে, d অমুক দেশে আসিয়াছি। কিন্তু দুঃখের বিষয় যে, সে fা বাঙ্গালী দিগকে দেখিয়া টের পায় নাই। কারণ যত বাঙ্গালিকে সে দেখিয়াছিল প্ৰায় সকলেই সকলের সঙ্গে সকল রকমে বিভিন্ন। বোধ হয় এত রকমের বিভিন্নতা অন্য কোথাও এক সঙ্গে দেখুিতে পাওয়া যায় কি না সন্দেহ! পৃথিবীতে যতরকম রং আছে, fআছে, খাদ্য আছে, আচার ও ব্যবহার আছে এবং সামাজিকধৰ্ম্ম সে সেই সমস্তগুলিকে প্ৰায় একস্থানে দেখিয়াছিল । ইহাতে স্বাধীন বিদেশীর ভ্ৰম ঘটিবে উহার আর আশ্চৰ্য্য কি ! হে ভাইসকল ! ধন্য, কারণ আমরা সেই সমষ্টি এক, অপর দেশের আগস্তুক /डाभांत्रिदशद्ध भश्भिा कि বুঝিবে ? ঋষিরা কোটি কোটি বৎসর ধ্যান করিয়া যাহার লীলা বুঝিতে অক্ষম সেই এক বাঙ্গালিকে বুঝিতে পারে কাহার সাধ্য ? তবে খালি বাঙ্গালী বাঙ্গালীকে বুঝিতে পারে, কারণ ভাই হয়। হে বালকবালিকাগণ ! তোমরা কতদিন বাক্য-মনের অগোচরে, নিগুনে ও নিরাকারে থাকিবে ? একটু নীচে আসিয়া সাকার হওনা, কেননা জগতে যত সামাজিকধৰ্ম্ম আছে, সমস্ত সাকার । সাকার ব্যতীত ধৰ্ম্ম নাই, নিরাকারে ধৰ্ম্ম কোথায় ? পৃথিবীতে যত প্রকার সামাজিক ধৰ্ম্ম প্রচার হইয়া গিয়াছে সমস্ত সাকার । সাকার না। হইলে সমাজকে গঠন করে কে ? নিরাকারে গঠন নাই। যাহার গঠন নাই, সে গঠন করিতে পারে না। অস্তিটি না রাখিলে নাস্তিটি হয় না । পিতাটি না থাকিলে পুত্রটি হয়” না । বীজটি না থাকিলে ফলটি হয় না, যদি বল কোনটা কি, ইহার উত্তর যেটা তোমরা বলিয়া থাক। পিতাকে পিতাই বল, ছেলে বলনাতৃে ? পুত্ৰকে পুত্ৰই বল, পিতা বলনাতাে ? যদি বল পিতা ও পুত্ৰ কি –কিছুই নয়,- কতবার পিতা পুত্ৰ হইয়াছে, আবার পুত্ৰ কতবার পিতা
