পাতা:মিত্র-রহস্য - রায় বিহারী মিত্র.pdf/২৯৩

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

কথোপকথনম-রহস্থত । Rhyw গুরু,-তুমি ও যে মন্দা ছাগল দুহিলে। শিষ্য,-কেন ? গুরু,-বেদ্যব্যাসের সময় যে উর্দ ভাষা ছিল না, এইটা কি একবার মাথায় গেল না, বেদব্যাস যে বড়, তাহা তুমি আর আমি কি বলিব, যখন বেদব্যাসকে সমস্ত জগৎ মহাজন বলিতেছে। বেদব্যাসকে প্রকৃত ভক্তি যা ৩ সে করিবে, তত উহার করিবে না, বরং উহার বেদব্যাসেব খাটি রংকে বেরং কবিবে। হনুমান বলিলে দশহাত লোজ বুঝায় কি না বলে দেখি ? শিষ্য, - হঁ| ! গুরু, -- তনুমান বিশুদ্ধ স” স্থা ত ভাষায় সাঁতাব সহিত অশোক বনে কথা কহিয়াছিল, সেটা কি স্মরণ হয় না, যদি কেহ হনুমানকে বিদ্বান , জ্ঞানবান , বলবান , বুদ্ধিমান ও র’দাবি মনুষ্য বলে, তাহ। হইলে সকলে সে ব্যক্তির উপাব রাগ করিলে কি না ? শিষ্য, - হঁহা । গুরু, – দেখি পুত্ৰ, মুখ পোড়া না হইলে মুখ পোড়ার সহিত পীরিত হয় না। আজ কাল সকলের মুখ পোড়া, ইহার কারণ লো জওয়ালা মুখ পোড়া’র সহিত পারিতি বেশী। শ্ৰী রামচন্দ্ৰ সাক্ষাৎ অবতার ছিলেন, যাহার হনু সকলকায় অপেক্ষা বড় ছিল শ্ৰী রামচন্দ্ৰ তাহাকে হনুমান বলিয়া অভিহিত করিয়াছিলেন । হনুমান সর্বগুনে ভূষিত ছিল, মানবে যতগুলি গুণ থাকা আবশ্যক, প্রায় সমস্তই হনুমানে ছিল । আমি যাহা বলিলাম বোধ হয় কেহই বিশ্বাস করিবে না, কারণ কুসংস্কারটি কুলোকের সহিত থাকিলে যাইতে

  • it. R| |

সোনাক পাশ্চাত্য জগতের কতক ছিল, যেমন সৌতি ভারতের কঙক ছিল। আজকালকাব বেদীর উপরের পাঠকগুলিকে দেখনা,