কথোপকথন-রহস্য । xSb66 নাসিকার পশ্চাৎ যেটির উৎপত্তি স্থান হয়। নাসিকার পশ্চাতে সহস্রদল পদ্ম বিরাজ করে এবং যেটিকে ঘিনু অর্থাৎ মস্তকের ধৃত কহে, ইহাতে বুঝিতে হইবে, যে মস্তকের ঘুতের দ্বারা সমস্ত দেহ চলে ; বাস্তবিক ইন্দ্ৰিয়গুলি কিছুই করে না, যদি করিত তাহা হইলে দেহের মৃত্যু অবস্থায় সমস্ত ইন্দ্ৰিয় গুলি বৰ্তমান থাকিতে দেহের অবস্থাটি স্থির হইত না । অনেকে বলিতে পারে দেহের মৃত্যু অবস্থায় মস্তকে যথেষ্ট পরিমাণে ধৃত থাকে, তবে কেন দেহের অবস্থাটি স্থির হয় ? শক্তির অভাব বোধ হয়, কারণ শক্তি না থাকিলে সমস্ত বর্তমান পাকিতেও নড়ন-চড়ান বন্ধ চয় । কলের যন্ত্রে শক্তির অভাব ঘটিলে সমস্ত যন্ত্ৰ বৰ্ত্তমান পাকিতে ও নড়ন-চড়নের অভাব লক্ষিত হয়। কলের যন্ত্রের শক্তি ধূম বা জল বা বিজলী ৷ দেহ-যন্ত্রের শক্তি চিৎ, অথবা প্ৰকৃতি অথবা স্বভাব। প্রকৃতির উপর কিছুই নাই, কিন্তু দর্শনের দ্বারা যুক্তি টানিলে দেখিতে পাওয়া যায় ষে, দুইটী BDBBTTD S DBD DBDB DSDSuS BB BBDDS S BBBDS DBDBSDB আরও কিছু সূক্ষেম উঠিলে এক আসিয়া উপস্থিত হয়, এই এক BB BLB BBDS EBBkBD BtTSS SqBYB S BD BBS BDS SBB করা হয়, যাহা দার্শনিকের সংজ্ঞা দ্বারা করে, তাহা হইলে আর কোন ও উত্তর নাই, ইহাই স্থিরীকৃত নিয়ম বলিয়। কথিত ; <াস্তবিক ঠিক, কিন্তু লৌকিক ব্যবহারে অঠিক । আলোক না থাকিলে লোকলোক হয় না, লোকালোক না থাকিলে অপতার বা ভক্ত থাকে না, অবতার বা ভক্ত না থাকিলে ধৰ্ম্ম হয় না, ধৰ্ম্ম না থাকিলে জাতি-ব্য হার হয় না, জাতি বান্দহাব না থাকিলে শক্তি হয় না, শক্তি না থাকিলে একতা হয় না, একতা না থাকিলে পুরুষকার হয় না, পুকীযকার DS gDBBD DDD DDD BBS BDD BD পাইলে
