পাতা:মিত্র-রহস্য - রায় বিহারী মিত্র.pdf/৭১৬

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

Ay to বিদেশী-রহস্ৰষ্ঠ । উপকার করিয়া গিয়াছেন, তাহা পঞ্চাশ বৎসর পরে জানিতে পরিবে, আর আপাতত যদি নিঃস্বার্থ হইয়া দেখ, তাহা হইলেও • কতকটা জানিতে পার একটী লোকের দ্বারা বহুসংখ্যক লোককে সুচারুরূপে দেখা অসম্ভব হয়। তিনি সকলকার সহিত দেখা করিতে পারেন না ও তিনি সর্ব স্থানে যাইতে পারেন না । জমির ও লোকের অবস্থা কি প্রকার হয় তাহা তিনি জানিতে পারেন না, এবং কোথায় কি করা আবশ্যক ও কাহার প্রতি কি করা প্ৰয়োজন, তাহা তিনি ঠিক করিতে পারেন না,-পরের মুখে ঝাল খাওয়া ব্যতীত তিনি নিজে কিছুই করিতে পারেন না । মানব মাত্রেই সীমাতে আবদ্ধ আছে । যিনি সীমান্তীত তিনিই সীমান্তীতের কাৰ্য্য করিতে পারেন, তবে কোন মানবের কত টুকু সীমা হয় ইহা অন্যে বলিতে পারে না, নিজের নিজে বলিতে পারে। মানব সম্ভব কাৰ্য ব্যতীত অসম্ভব কিছুই করিতে পারে না । বিজ্ঞান জগতে সম্ভবের আদর বেশী হয় । আর’ ফলিত-জ্যোতিষ-জগতে অসম্ভবের আদর বেশী হয় । তোমরা বোধ হয় ফলিত-জ্যোতিষকে আদর বেশী কর, সেই হেতু তোমরা বল যে বঙ্গেচ্ছদটী ভাল হয় নাই। স্বার্থপরতাটি ভাল, নয়,- “একজনের সর্বনাশ, আর অপরজনের পৌষমাস” এই বিধিটি कि डाव्त १ ভূতপূর্ব बछु व्नाछे কুৰ্জন Jicar balance of population and wealth গুলিকে ঠিক করিয়া যান নাই, যদি করিতেন তাহা হইলে ভারতের মঙ্গল আরও অধিক হইত। মিলিটারি বিষয়ে তিনি যে ব্যবস্থাটা করিয়া গিয়াছেন উহা তত ভাল নয়,- কারণ একটী লোকে এত কাৰ্য্য পুঙ্খানুপুঙ্খরূপে দেখিতে পারে ইহা যুক্তিসিদ্ধ বিবেচনা করি না; বিশেষত যখন ক্রমশ রাজ্য