পাতা:মিত্র-রহস্য - রায় বিহারী মিত্র.pdf/৮৫২

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

b”8७ প্ৰকৃতি-রহস্য। গুরুকে এত দিয়া গিয়াছে কি না, কেননা গোস্বামী বংশধরেরা চল্লিশ অংশীদার হইয়াও পায়ের উপর পা দিয়া এখনও খাইতেছে, তবে পরে কি হয় কে বলিতে পারে ? এই ঠাকুরবাটটি বড় ফেলনা নয়, যদি চক্ষু দিয়া দেখ, তাহা হইলে জানিতে পার যে কতদূর সত্য। আজকালকার মত ঢাকপেটা জিনিষ নয় যে অস্তিত্ব নাই-তবে শ্রুতিমধুর-যৌগ DD DBB BB D DD BDS BDBD BBD DBBDDS তৰে কোন লেখক পূজারীদিগের কথা লিখিয়া গিয়াছে। বংশে তড়বড়ে না জন্মাইলে তড়বড় করিয়া সব নিবিয়া যায়, বিশেষত বঙ্গ দেশে, কেননা Courtesy’s সভ্যতার আদর বেশী । বঙ্গদেশে এই প্ৰকার ব্যবহার ঠিক, কেননা বাতাস বুঝিয়া না কাৰ্য্য করিলে পেট চলে না, এবং বাস্তবিক বঙ্গ দেশে ঠিক কহিতে বা লিখিতে a s TCS jail titcl Up and down att's ejts হইয়া বঙ্গের লেখকদিগকে ঘুরাইতে পারিলেই বংশে মহাকীৰ্ত্তি হয়,- থাকুক। আর না থাকুক বয়ে গেল, খালি বৰ্ত্তমান বংশধর। নামজাদা expert চতুর থাকিলেই যথেষ্ট । কাশীর ও বৃন্দাবনের কীৰ্ত্তি গুলি বড় মন্দ নয়। পুরোহিতকে নিজের ভদ্রাসনটি দিয়া গিয়াছে, আর চাঁদনীর বাজারের তোলা রোজ যাহা হইত। তাঁহাই দিত, আর একটি টাকা রোজ দিত, কারণ বালী হইতে প্ৰত্যহ আসিতে হইত। বালীর বাগানটি এখনও মিত্ৰডাঙ্গা বলিয়া খ্যাত আছে । পূজারী, সেবাই, রসুএ, মালাগাথা ও পাঠক এখনও বংশাবলী ক্ৰমে কাৰ্য্য চালাইতেছে, তবে গোকুলের ব্যাগারটি উঠিয়া গিয়াছেহাজার এক তুলসীর মালা রোজ জপ করিতে হইত, যে ব্যক্তি করিত সে একপাত প্ৰসাদ ও পাঁচটি টাকা মাসে পাইত ।