পাতা:মিশরযাত্রী বাঙ্গালী - শ্যামলাল মিত্র.pdf/১০৩

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

कि विश्व अष! సె& এই "মেলবুস” অবস্থায় তাহদের জিহর অসাড় হইয়া আইসে, স্বর ক্ষীণতা প্রাপ্ত হয়, মুখ হইতে ফেনপুঞ্জ উদগীর্ণ হইতে থাকে, চক্ষু মুজিত হয়, শারীরিক অঙ্গ প্রত্যঙ্গ সকল বিস্তৃত হইয়া আকুঞ্চিত হইতে থাকে এবং তাহাদিগের হস্তের বৃদ্ধাঙ্গুষ্ঠের উপর অন্য चक्रोनिक्लब श्ाङब्र क्रप्ण जत्रक श्ब्र । o মিশরবাসীদের মধ্যে অনেক প্রকার উৎসব প্রচলিত অাছে। তন্মধ্যে মহরম ও মুলীদ অলহমানিন সৰ্ব্বাপেক্ষ প্রধান। শেষোক্ত উৎসবটী আরব সেনাপতি হোসেনের স্মরণার্থ হইয়া থাকে। রজৰ মাসের সপ্তবিংশতি দিবসে, মহম্মদের স্মরণার্থও একটা জাকাল উৎসৰ হইয়া থাকে। শুনা যায় এই উৎসবের দিন একটী আশ্চৰ্য্যজনক ব্যাপার ঘটিয়া থাকে। জন প্রবাদ এই যে, প্রধান সেখের (ধৰ্ম্মাধ্যক্ষ ) ঘোটক যাবতীয় ভূতলশায়ী ভক্তের উপর দিয়া গমন করে, অথচ তাহাতে তাহাদিগকে কোনও আঘাত লাগে না । অধুনা ইহা অার সংঘটিত হইতে শুনা যায় না । কিছুকাল পূর্বে এই মিশর দেশে আর একটা এরূপ লোমহর্ষণ প্রথা প্রচলিত ছিল যাহা গুনিয়া পাঠকগণ অত্যন্ত বিস্মিত ও চমৎকৃত না হইয়া থাকিতে পরিবেন না । নীল নদের জলপ্লাবনই তদেশবাসীদের জীবিকার উপায় । এই জন্য, পর্জন্যদেবের স্ত্রীত্যর্থ স্থানীয় প্রধান সেখের আজ্ঞানুসারে নীলের বাৎসরিক প্লাবনের প্রথম দিবসে মিশরীরা একটী পরমসুন্দরী কুমারী কন্যাকে ৰিবিধ শোভন পরিচ্ছদে বিভূষিত করিয়া মদ্ধ মধ্যে নিক্ষেপ করিত। অভাগিনীর হৃদয়ভেদী জাৰ্ত্তনাদ ও গগনস্পশী ক্রলালরোল উৎসবোত্মত্ত দর্শকদের পাষাণ হৃদয় স্পর্শও কল্পিত ন। তাছায়া দৃঢ় বিশ্বাস করিত, এরূপ কুমারী লাভে জলদেবতা फ्रांरभ्क्द्र अलि जकडे श्हेब्र अंडूब बांब्रि cवंद्रन कब्रठ मैौण मरक्द्र উত্তর পার্থস্থ ৰেল ভূমি জ্বালাইয়াষিবেন। হায় কত জবল ললন এই