शिकण पञांभt । రీ প্রথমে উহার অপরূপ রূপ দর্শনেই মুগ্ধ হইয়াছিলাম। এক্ষণে উহার এইরূপ আশ্চৰ্য্য শক্তির পরিচয় প্রাপ্ত হইয়া আরও চমৎকৃত হইলাম। যিনি বিচিত্র শোভার ভাণ্ডার, নানা রত্বের অাকর এই অনন্তকায় সমুদ্রকে রচনা করিয়াছেন, তিনি যে এরূপ কত শত অগণ্য আশ্চৰ্য্য বস্তুতে র্তাহার সাগর, ভূধর, গগনাদি পরিপূরিত করিয়া রাখিয়াছেন তাহার কে ইয়ত্ত করিতে পারে ? অতঃপর আমরা সকলে মিলিয়া সেই সৰ্ব্বশক্তিমান পরমেশ্বরের জদুপম শক্তির অগণ্য প্রশংসাবাদ করত, কেমন করিয়া ঐ অদ্ভুত জন্তুটীকে জীবিতাবস্থায় ভারতে লইয়া গিয়া বন্ধু বান্ধবদিগেকে দেখাইতে পারিব তাহার উপায় উদ্ভাবনে নিযুক্ত হইলাম। ঐ ট্রান্সপোর্ট সার্জেণ্টই উহাকে অনেক যত্নে আপনার নিকট রক্ষণ করেন । ইহার পর ঐ জন্তুটীর পরিণাম কি হইল সে বিষয় আমি কিছুই অবগত নাহি । কেন না ইহার কিয়দিবস পরেই ঐ সার্জেন্ট কতকগুলি অশ্বতর সঙ্গে লুইয়া, একখানি ভারতগামী পোতে বোম্বাই যাত্রা করেন। ঐ জন্তুটীও বোধ হয় সঙ্গে আনিয়াছিলেন । তাহার পর অল্প অল্প করিয়া আর একদল অশ্বতরী ভারত সেনাসহ অন্ত পোতে ভারতযাত্রা করিল। সৰ্ব্ব শেষ কেবল আমি এবং কতকগুলি নিতান্ত দুর্ভাগ্য ভারত সস্তান কাপ্তেন টানবুলের অধীনে রছিয়া গেলাম। অামাদের আর স্বদেশ গমনের সুযোগ সম্বর হইয়। উঠিল না। প্রতিদিন নুতন জাহাজের দর্শন লালসায় ডকের দিকে বেড়াইতে ঘাইতাম ও কোন নবাগত জাহাঙ্গ ভারত উদেশেशfदेहद कि बाँ ठांझ्वंब्र अकूलकांम णहेछांभ । किरू चांभांज़े . च८क्वं স্বাক্ষার জীশ অনেক দিন পৰ্য্যন্ত অপুর্ণ রছিয়া গেল ।
