পাতা:মীরকাসিম - অক্ষয়কুমার মৈত্রেয়.pdf/১৬

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

मैीब्र र निम ل পাইয়া আতাউল্যার সহায়তায় মীর জাফর বিদ্রোহঘোষণার চেষ্টা করিয়াছিলেন। আলিবর্দীর সুকৌশলে তাহা জয়যুক্ত হয় নাই। আলিবর্দীর সময়ে যাহা বিফল হইয়া গিয়াছিল, সিরাজদ্দৌলার সময়ে তাহাই সফল হইল । মীর জাফর কৰ্ণেল ক্লাইবের হাত ধরিয়া একবার মাত্র ‘তথত মোবারকে” পদাৰ্পণ করিলেন ; কিন্তু তাহাতে আর অধিক দিন উপবেশন করিতে পারিলেন না। সেই সময় হইতে এই পুরাতন রাজসিংহাসন অযত্নে অনাদরে পড়িয়া রহিয়াছে । যে যুদ্ধের অমোঘ ফলস্বরূপ এই রাষ্ট্রবিপ্লব সম্পন্ন হইয়া গেল, তাহা পলাশীর উত্তরে তেজনগরের প্রান্তরে ১৭৫৭ খৃষ্টাব্দের ২৩শে জুন বৃহস্পতিবারে অভিনীত হইয়াছিল। এখনও প্রতি বৃহস্পতিবারে সে যুদ্ধক্ষেত্রে অনেক নরনারীর সমাগম হইয়া থাকে। যুদ্ধক্ষেত্রের অধিকাংশ চিহ্ন ভাগীরথীগর্ভে বিলীন হইয়াছে; একটি সমাধিস্তুপ এখনও দেখিতে KLLY D S SDKD DDD S D YS DDBDB DBD SYEDTD সমাধিস্তুপের পূজা করিয়া থাকে। সমাধি কাহার, সে বিষয়ে অনেক মতভেদ। কিন্তু সকলেই বলে, তাহা কোন প্ৰভুভক্ত মুসলমান বীরের সমাধিস্তুপ। তিনি অসি-হস্তে সম্মুখসমরে দেহবিসর্জন করিয়াছিলেন বলিয়া, লোকে এখনও তাঁহাকে পীরের ন্যায় পূজা করিয়া আসিতেছে! পলাশী ভিন্ন বাঙ্গলার আর কোন স্থানে এরূপ বীর-পূজা প্ৰচলিত আছে कि नां, स्त्रनेि नां ।