পাতা:মুক্তির মন্ত্র - সুরেশচন্দ্র দে.pdf/১৭

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

তৃতীয় দৃশু । ] মুক্তিল্ল মন্ত্র মাইনে গুণতে এমন কত দশ টাকা কোথায় উড়ে গেছে । ষাকৃ, টাকা কটা এইবার একটা খুব বড় কাজে লাগাবো। চাকরীর মাথায় মারো বিশ পয়জার পানের দোকান খুলে বসবো । ভগবান ! বাড়ী ফিরে গিয়ে স্ত্রী পুত্ৰ কন্যাকে জীবিত দেখতে পেলে আমি তোমায় প্রাণ খুলে ধন্যবাদ দেবো ! [ প্রস্থান । ਢੁੋਟੇ-ਛੋਟਾਂ : ঘনশুমের বাটীসংলগ্ন পুকুরঘাট । ঘাটের সিড়ির উপর উপবিষ্ট। কমলা । কমলা । শুনেছি স্ত্রীর চোখের জল পড়লে তার স্বামীর অকল্যাণ হয় । নারায়ণ ! আমার চোথের জল শুকিয়ে দাও, তার কথা ভাবলে যেন আমার কান্না না পায় ; তিনি যেভাবে যেখানেই থাকুন, তার পায়ে যেন কাটাটি পর্য্যন্ত না ফোটে ! কলসীকক্ষে প্রতিবেশিনী যুবতীগণের প্রবেশ । ১ম যুবতী । দেখছিস্ লো সরি! কমলা কেমন তন্ময় হ’য়ে ধ্যানে ব’সে আছে ? ২য় যুবতী। থাকবে না ভাই ! ওর যে কি দুঃখ, তা ভগবান ছাড়া কে বুঝবে বল ? সোমৰ্ত্ত বয়েস, বর একবার খোজ-খবর পর্য্যন্ত নেয় না । আমি একবার ঝগড়া ক’রে তিন মাস বাপের বাড়ী গিয়ে ( > )