পাতা:মুক্তির মন্ত্র - সুরেশচন্দ্র দে.pdf/১৯

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

তৃতীয় দৃত । ] মুক্তিল মন্ত্র ১ম যুবতী । ওলো—একটা মিন্সে এই দিকে আসছে বুঝি ! । ২য় যুবতী । মুখে আগুন তোর ! চিনতে পাচ্ছিস নি ? উনি যে কমলার বর লো ! ৩য় যুবতী । তাই তো লো, মেঘ ন! চাইতেই জল ! কমলা স্বগত ] তাই তো, হঠাৎ আজ এমন সময়— ঘোমটা টানিয়া বাটীর মধ্যে প্রস্থান । [ যুবতীগণ শশব্যস্তে জল লইয়া চলিয়া গেলে প্রবোধ ঘাটের সিঁড়িতে উপবেশন করিল । ] পবোধ । দেড় গজ ঘোমটা টেনে উঠে গেলেন বোধ হয় আমার তিনি । কি lDirty কি Cadeverous এই পাড়াগায়ের মেয়ে । Decencyর কোনো ধারই ধারে না । বিমলার প্রবেশ । বিমলা । এখন বুঝেছি যে, আমার এই সৌভাগ্যটা হবে ব’লেই fতনি আজি আমায় এখানে রেখে গেলেন ; তবু ভাল যে তোমার দশন পেলুম । h প্রবোধ ! নমস্কার দিদিমণি ! ভাল আছেন ? বিমলা । তুমি ভাল তো ? প্রবোধ। আপনাদের আশীৰ্ব্বাদে শারীরিক ভালই আছি । বিমলা । পুকুরঘাটে বসলে কেন ভাই ? বাড়ীর ভেতর চল । “মেঘ দরশনে হায় যথা চাতকিনী” তোমার দর্শনে আজ আমরা তোমার গিন্নীর মুখে তবু একটু হাসি দেখলুম। চল, তার সঙ্গে— প্রবোধ । এর মধ্যেই আর একদিন আসবো । একটা বিশেষ কাজে আজ— । এখানটীতে বেশ হাওয়া বইছে, ব’সে বেশ আনন্দ পাচ্ছি । ( >> )