পাতা:মুক্তির মন্ত্র - সুরেশচন্দ্র দে.pdf/৩০

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

মুক্তিল্ল মন্ত্র । পঞ্চম দৃশ্য । গৌরহরি । সে শালা আমার জুতোঝাড়া মোসাহেব ; আমি লাখোপতির ছেলে,— ওই শাল ভিখিরী আমার বন্ধু ? কি করেছে সে শালা ? কিরণ। না বাবু, তুমি ঠাণ্ডা হও, নইলে আমি বলবো না । গৌরহরি । No, আমি এখনই শুনতে চাই । কিরণ । কিন্তু আমার ঘরে তুমি তাকে কিছু বলতে পাবে না ভাই ! লোকটাকে তুমি খুব বিশ্বাস কর, না ? ক’রো না । তোমার এই মেয়ে মানুষটার ওপর তার লোভ হয়েছে । মা গো, কি ঘেন্ন । আজ একেবারে স্পষ্টপষ্টি ব’লে ফেল্লে । গৌরহরি । বটে ! সে শ{লাকে খুন ক’রে ফেলবো । মদ লইয়া মত্তাবস্থায় মতিলালের প্রবেশ । মতিলাল। কি হ’লে ? কোন শাল আবার কি করলে ? গৌরহরি । তুমি শালা—শালার ঘরের শালা—আজ তোর জান থাবো শালা ! { গৌরহরি কিরণের বাধা ন মানিয়া মতিলালের গল টিপিয়া খুন করিল, পান্না কঁাপিতে লাগিল । ] কিরণ । কি করলে বাৰু ? এ যে আর নড়ে না ! গৌরহরি । চোপরা ও ! আমার খুন চেপেছে। দেথছো সোডার বোতল ! যে শালী আমার সামনে আসবে, তাকেই খুন করবো । [ বেগে প্রস্থান । পান্না । চেচাই ? কি বলিস ? কিরণ। চুপ! এখনই বোতল ছুড় বে। পান্না । ওলো—ওই দ্যাৰ্থ, মোটরে উঠে পালালো । ( २२ )