পাতা:মুক্তির মন্ত্র - সুরেশচন্দ্র দে.pdf/৩৭

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

সপ্তম দ্রুত । কালীকান্তের বাটীর কক্ষ । গৌরহরির প্রবেশ । গেীর স্বগত ] পনের দিন কেটে গেল, মা কালীর দয়ায় কোনও গোলমাল নেই, কিন্তু মনের ধোক তো সরছে না বাবা ! দোহাই মা কালীঘাটের কালী, এ যাত্রা বাচিয়ে দি ও মা ! আমি জোড়া পাঠ বলি দিয়ে তোমার পূজো দেবো । এক বাটি দুগ্ধ লইঃ নিস্তারিণীর প্রবেশ । নিস্তারিণী । না ও বাবা, গরম দুধটুকু পা ও । এই দেখ দেখি, কেমন সোনার চাদ ছেলে হয়েছ ! বদছেলেদের সঙ্গে মেশ’ না, বাড়ীর বার হ’য়ো না । গৌরহরি । । দুধ থাইতে খাইতে স্বগত | বাড়ীর বাইরে যে বেরোবার ভরসা নেই মা জননী, নইলে কি বাপের সুপুত্তরটা হ’য়ে বাড়ীতে ব’সে থাকি ! নিস্তারিণী । এই রকম লক্ষ্মী সোনাটা হ’য়ে বাড়ীতে থাক, আমার কথা শোন, দেখবে সক্কলে তোমায় ভালবাসবে । আমি ঘটকী লাগিয়েছি, রূপে গুণে লক্ষ্মী-ঠাকরুণের মত একটী ক’নেরও সন্ধান পেয়েছি। সামনের মাসেই— কালী কান্তের প্রবেশ । কালীকান্ত । তাদের বাড়ীর ছাদনাতলায় ঝপাং ক’রে শব্দ হবে । f གའི་) ་་ཝན... *