মুক্তি তনের চেলা, তুমি ফিরে এলে ষণ্ডানন্দ রূপে ; ব্যাপারখানা কি হে ? ভর। অজ্ঞে ভগবৎ কৃপা । ছ’বছর আপনার শিষ্যত্ব করলুম, আপনি তো কৃপা ক’রলেন না, কেবল পানিনি, সাঙ্খ্য আর— মীমাংসার স্বত্র মুখস্থ করিয়ে করিয়ে মাথা খারাপ ক’রে দিলেন । যা মনে ক’রে শ্রীচরণের সেবা করলুম, আট আটটা সিদ্ধির একটা সিদ্ধিও তো আর দিলেন না । কাজেই ওঁ তৎসৎএর নাম ক’রে বেরিয়ে প’ড়লাম । শাণ্ডি । ( জনাস্তিকে ) কেন হে, সিদ্ধি কি বলছো, তোমার তো গাজ পৰ্য্যন্ত হ’য়ে গিয়েছিলো। তবে ? ত্যাগা। বেরিয়ে পড়লে সে তো জানি, কিন্তু এ অবস্থান্তর হ’ল কি করে ? এই দীর্ঘ জটার কুণ্ডলী—এ তো দু’বছরে গজায় না বাবা । এ ঘন ঘটা জটাজাল জন্মাল কি ক’রে ? তুমি যে আমায় অবাক ক’রে দিলে হে ? ভর। আপনার আশ্রয় ছেড়ে যে যোগসিদ্ধ মহাপুরুষের কাছে দীক্ষা নিয়ে এই নামকরণ হ’য়েছে, সম্প্রতি তিনি দেহ রাখবার সময়, দয়া ক’রে এইটী দান ক’রেছেন । ত্যাগী। দান ? শাণ্ডি । মরবার আগে পরামাণিক ডেকে—জটা মুড়িয়ে— ভর। আরে না হে না ; দেড়শ বছরের সাধু—র্তার তপস্তার > ર
