> ६ २ মুদ্রারাক্ষস । তাত পৰ্ব্বতেশ্বর, হা কুল-ভূষণ পুরুষ-সিংহ, স্বীয় অঙ্গভূষণ কি এখন দুর্মতি রাঙ্গলের পরিধেয় হইল। রাক্ষস বিন্মিত, শোকার্জ, বিরক্ত ও যৎপরোনাস্তি দুঃখিত হইলেন, এবং আর নিরুত্তর থাকিতে ন। পারিয়া কহিলেন, কুমার, এ সমস্তই বিপক্ষ-প্রকপিত। এই জাভরণত্রয় কুটিল চাণক্যবটু বণিকদ্বার। আমার নিকট বিক্রয় করিয়াছে । মলয়কেতু বলিলেন, মহাশয়, মদীয় পিতার ভূষণ রাজা চন্দ্রগুপ্তের হস্তগত হইয়াছিল, ইত্ৰ বণিকের হস্তগত হওয়া কোন ক্রমেই সস্তুবিতে পারে না । অথবা হইলেও হঠতে পারে ; চন্দ্রগুপ্ত এই তা স্তরণ বহুমূল্য বিবেচন; করিয়৷ ইহার বিনিময়ে মদীয় সাম্রাজ্য লাভ করিবার নিমি স্তু আপনাকে প্রদান করিয়াছেন, আপনি ও তদনুরূপ কাৰ্য্য করিলেন স্বীকার করিয়৷ আতরণ আt ঝুসাৎ করিয়া রাখিয়াছেন । রাক্ষস মনে মনে চিন্তা করিতে লাগিলেন, হ! বিধাতঃ ! আমি নির্দোষ হইয়াও স্বকীয় অপরাধশূন্যতা সপ্রমাণ করিতে পারিলাম ন। । এ পত্ৰখানি আমার নহে বলিতে পারি না, ইহাতে আমার মুদ্র ঙ্ক রহিয়াছে । শকট দাসের সহিত আমার শক্ৰত৷ ল, তাহীও কখনই বিশ্বাস যোগ্য হইতে পারে না । এংব ভূষণ বিক্রয় রাজাধিরাজ চন্দ্রগুপ্তের পক্ষে একান্ত
