Σ Σ ο মুদ্রারাক্ষস ! কালে ভtহাকে বলিয়া দিয়াছিলেন “তুমি যে কোন উপায়ে পার রাক্ষসকে নগরপ্রান্তবৰ্ত্তী জীৰ্ণোদ্যানে লইয়। আসিবে ।” এক্ষণে মন্ত্রিবর সিদ্ধার্থকপ্রমুখাৎ অমাত্যের তাদৃশ নিরাকরণ বাৰ্ত্ত। শ্রবণ করিয়৷ নিশ্চয় বুঝিয়াছিলেন, উন্দুরায়ণ ভদীয় আদেশানুসারে রাক্ষসকে অনতিবিলম্বে জীৰ্ণোদ্যানে আনিয়া উপস্থিত করিবে । মন্ত্রিবর ভগ্নিমিত্ত একজন উপযুক্ত ব্যক্তিকে যাথতিথ উপদেশ প্রদান করিয়৷ তদণ্ডেই নির্দিষ্ট স্থানে পাঠাইয় দিলেন। ঐ দৃত একগাছি রঙ্গু হস্তে জীৰ্ণোদ্যানমধ্যে উপস্থিত হইয়। একটা বৃহৎ ব্লক্ষের অন্তরালে দণ্ডায়মান হইয়। রাক্ষসের আগমন প্রতীক্ষা করিতে লাগিল । অনন্তর চাণক্য, সিদ্ধার্থক ও ভদীয় মিত্র সমদ্ধার্থক দুই জনকে চণ্ডালবেশ-ধারণ পুৰ্ব্বক শ্রেষ্ঠী চন্দনদাসকে কারাগৃহ হইতে শ্মশানে লইয়। যাইতে আদেশ করিলেন । ই হারা উভয়েই সদ্বংশজাত ও সদয়স্বভাবসম্পন্ন, ঈদৃশ ঘৃণিত নৃশংসকার্য্যে উাহাদিগের কোনমতে স্বতঃপ্রবৃত্তি ਫਿਲ পারে না । কিন্তু কি করেন চাণক্যের আজ্ঞা দুরুল্লঙ্ঘনীয়, অন্যথা করিলে নানা বিপদের সম্ভাবনা বিবেচনা করিয়) অগত্য। তাহাতে সম্মত হইলেন । পরে চাণক্য চন্দন দাসকে কারাবহিষ্কৃত করিয়৷
