পাতা:মুর্শিদাবাদের ইতিহাস-প্রথম খণ্ড.djvu/৬৩৬

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

দশম অধ্যায় । " & 8s মুর্শিদকুলী খাকে অনেক অর্থের উপায় করিয়া দেয়। এই মীর হাবীব একটা ভীষণ কাণ্ডের অবতারণা করিয়াছিল। মুরউল্লা নামক জালালপুরের জমীদার অত্যন্ত অর্থশালী ছিলেন। মীর হাবীব তাহাকে বন্দী করিয়া আনে ও ঘাতকের দ্বারা তাহার প্রাণদণ্ডের বিধান করে। পরে তাহার ধন, জহরত এবং অন্যান্য সম্পত্তি অধিকার করিয়া মুর্শিদকুলীর সঙ্গে সঙ্গে নিজেও ধনবান হইয়া উঠে । - ১৭৩২ খৃষ্টাব্দে তদানীন্তন ত্রিপুরারাজ ধৰ্ম্মমাণিক্যের দুরসম্পৰ্কীয় ভ্রাতপুত্র জগৎরাম ঠাকুর বলদাখালের জমীদার অাঁকা সাদেকের সাহায্যে মীর হাবীবের সহিত মিলিত হন। সেই সময়ে মহারাজ ধৰ্ম্মমাণিক্য মোগলের বগুতা স্বীকার করিতে অনিচ্ছুক হওয়ায়, মীর হাবীব সমস্ত ত্রিপুর রাজ্য অধিকার করিয়া, মোগল সাম্রাজ্যভুক্ত করিতে চেষ্টা করে। মীর হাবীব মুর্শিদকুলী খার দ্বারা নবাবের অনুমতি আনাইয়া এক দল সৈন্যসহ ত্রিপুরায় উপস্থিত হয়। জগৎরাম ঠাকুর তাঁহাদের পথ প্রদর্শক হইয়াছিলেন। কমিল্লার নিকট ত্রিপুরাসৈন্যের সহিত মীর হাবীবের যুদ্ধ হয়, সেই যুদ্ধে ধৰ্ম্মমাণিক্যের উজীর কমলনারায়ণ ঘোষ বিশ্বাস জীবন বিসর্জন দিতে বাধ্য হন।* ধৰ্ম্মমাণিক্য পরাজিত হইয়া পাৰ্ব্বত্য প্রদেশে আশ্রয় গ্ৰহণ করেন। ইহার পর মীর হাবীব জগৎরাম ঠাকুরকে “রাজা জগৎমাণিক।” ত্রিপুরাবিজয়।

  • भौब्र शरीौक् कभिज्ञांब निकफैरसैं। cषालनण अंiभश्ङि कभजनांब्राब्रt१ब्र বাসভবন লুণ্ঠন ও অগ্নি দ্বারা ভস্মীভূত করিয়াছিলেন।