পাতা:মেঘ-মল্লার - বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/৩৫

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

\ලීෂී লোকনাথ গাঢ়স্বরে উত্তর দেয়, সেই কথাই তো বলছি মায়া, সাতবছর কি আর বেশি আমাদের পক্ষে ? তারপর মায়ার মুখে নির্ভরতার দৃষ্টিতে cष्भ ख्रिद्धांनी क'दृक्ष-मश्र कि, भांध1? মায়া মুখে হাসি টিপে উত্তর দেয়-নাঃ, তা আর বেশি কৈ ! মোটে সাত বছর-এবেলা ওবেলা-ব’লেই প্ৰগলভ উচ্চহাস্তে হেসে ওঠে। লোকনাথ অপ্রতিভা মুখে বলেছিল--না, শোনো মায়া-আমি বলছিना-भ्रांभांव्र श्वांद्र कथा · যে মায়ার অভয়-ভরা স্নিগ্ধ-দৃষ্টি সেদিন তঁাকে প্রবাসের পথে সখীর মতন আগু বাড়িয়ে দিয়ে চোখের জলে নিজেকে নিজে হারিয়ে ফেলেছিল, আজি লোকনাথের প্রবীণ হৃদয়ে কোথায় সে মায়ার স্থান তা আমরা জানিনে, তবে এটুকু বোধ হয় ঠিক যে সে সময়ের মনোভাব এখন আর লোকনাথের ছিল না। জীবনের তুচ্ছ জিনিসে তার কোন আসক্তি ছিল না। মাঠে থাকতেই লোকনাথের মন অন্যরকম হয়ে উঠেছিল, তিনি মায়ার কথা ভুললেন, জীবনের সুখকে মনে মনে ঘৃণা করতে শিখলেন। তঁর জীবনে শুধু অনুসন্ধিৎসু ঋষিদার্শনিকদের যাতায়াত সুরু হল ;-সে এক অন্য জগৎ, মনের সমস্ত আকাশটা জুড়ে সেখানে শুধু এক বিরাট রহস্যময় দার্শনিক প্রশ্ন -- কে তুচ্ছ মায়া ? মুখেই শুধু এত সামান্য জিনিসে এত বেশি আনন্দ পায় হৃদয়ের চিরন্তন প্রশ্নপুঞ্জ তাদের মনে কস্মিন কালে জাগে না ব’লেই। তবু কখনো কখনো, কোনো অসাবধান মুহূৰ্ত্ত, যজ্ঞভঙ্গকারী নিশাচরের মতন অতর্কিত ভাবে হঠাৎ এসে পড়ে। তঁর বিশ বৎসরের যৌবন মায়ার মুখের লজ্জানস্র হাসিতে, তার প্রসন্ন ললাটের মহিমায় স্নিগ্ধ হয়েছিল, যৌবনলক্ষ্মীর বরণ-ভালির সেই প্ৰথম মাঙ্গলিক । অনেক বৎসর পরে মাঠে থাকতে লোকনাথ শুনেছিলেন, মায়া বিবাহ করেনি কোন মঠে প্ৰব্ৰজ্য গ্ৰহণ ক’রে ভিক্ষুণী হয়েছে। সেও অনেক দিনের কথা, তার পর তার আর কোনো সংবাদ তিনি রাখেন না, যেখানে যায়। शांक, ऊिनेि थांश् कहब्रन न। BYLY YD DL DBBtBD DD DBD LLY S S S DDB BBDs GDBLBL w