পাতা:মোছলেম জগতের ইতিহাস.pdf/২২৭

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

\ মোছলেম জগতের ইতিহাস । ఫిeస్టి কতিপয় দ্বীপ লইয় গঠিত। সাইপ্রস ও মেছের এক্ষণে তুর্কির হস্তচ্যুত। বৰ্ত্তমান তুরষ্কের পরিমাণ ফল ১৭৫ হাজার বর্গ মাইল এবং লোক সংখ্যা b’० व्यं । তুরস্কে প্রজাতন্ত্রের অনুরাগ—ছোলতান আবদুল হামিদ খাঁর রাজত্বকালে, মন্ত্রীপ্রবর মদহৎ পাশা তুরস্কে সাধারণ তন্ত্র অর্থাৎ পালামেণ্টারী শাসননীতি প্রবর্তনের চেষ্টায় নানা প্রকারে নিৰ্য্যাতিত ও উৎপীড়িত হইয়াছিলেন। র্তাহার আন্দোলনের ফলে তু “আঞ্জমানে এত্তেহাদ ও তরঙ্কি” অর্থাৎ একতা ও উন্নতি বিধায়িনী সভার ভিত্তি স্থাপিত হয়। এই সমিতির গুপ্ত ও ব্যক্ত চেষ্টার ফলে তুরস্কে সাধারণতন্ত্র শাসন পদ্ধতি প্রতিষ্ঠিত হয়। মহাযুদ্ধের পর সেই শাসননীতি ভাঙ্গিয়া চুরিয়া যায়। মন্ত্রিসভা ও পালামেণ্টের মেম্বর ছত্রভঙ্গ হইয় চতুর্দিকে পলাইয়া যান। পলাতকগণের মধ্যে মুস্তফা কামাল এনাটোলিয়াতে শক্তি সংগ্রহ পূৰ্ব্বক নুতন স্থত্রে তুর্কী গভর্ণমেণ্টের অস্তিত্ব গড়িয়া তুলেন। আনওয়ার ศiศ ও তালআৎ পাশা প্রভৃতি বালিনের দিকে পলায়ন করেন। মুস্তফা কামালের চেষ্টায় আবার সাধারণতন্ত্র শাসন প্রণালী প্রতিষ্ঠিত হয়। বিগত দুই তিন বৎসর মধ্যে এইরূপ একদল উদার নৈতিক লোকের স্বষ্টি হইয়াছে যে, তাহারা সাধারণ তন্ত্রেও সন্তুষ্ট নহেন। র্তাহার তুরস্কে প্রজাতন্ত্র শাসন প্রণালী প্রবর্তনের জন্ত বিশেষ চেষ্টা করিতেছেন। ইউরোপের সংবাদ পত্রসমূহ বিস্ময় প্রকাশ করিতেছে যে, যে তুরস্ক মাত্র কয়েক বৎসর পূৰ্ব্বে রাজতন্ত্রের ভীষণ চাপে নিস্পিষ্ট হইতেছিল, তাহাবু এখন সাধারণ তন্ত্রেও তৃপ্ত নহে, প্রজাতন্ত্র শাসন প্রবর্তন জন্ত ব্যাকুল, সেখানে স্বাধীনতার স্রোত এতটা বৃদ্ধি পাইয়াছে যে, মহাবীর গাজী কামাল পাশার স্তায় অসাধারণ পুরুষও নিৰ্ব্বাচন ক্ষেত্রে Y 8