পাতা:মোছলেম জগতের ইতিহাস.pdf/২৩৬

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

মোছলেম জগতের ইতিহাস । "ל כי ל নানা আগ- 8 ללכ-צ כלל *}: et ( ইব্রাহিম > デ8b" ཨ་ཨཱ་ཨཱ་ (মোহাম্মদ আলীর পৌত্র-১৮৪৮ - ১৮৫৪ ) ಜ ( মোহাম্মদ আলীর পুত্র—১৮৫৪ – ১৮৬৬ ) ( ه۹ والا - موهبود - که آEtifirs ) انجitی | মোহাম্মদ তৌফিক ( ১৮৭৯ – ১৮৯২) | আববাছ হেলমি—( ১৮৯২••••••••• ) ইছমাইলের পর তাহার জ্যেষ্ঠপুত্র তৌফিক পাশা তৎপদে নিযুক্ত হন। তিনি দ্বীয় দুৰ্ব্বলতা বশতঃ বৈদেশিক দুতদিগকে র্তাহার নামে শাসন করিবার অনুমতি দিয়াছিলেন। ইহাতে দেশীয় লোকের পদে দলে দলে বৈদেশিক লোক নিযুক্ত হইতে লাগিল। তৎপরে কর্ণেল আরবী পাশার নেতৃত্বে জাতীয় সমিতির স্বাক্ট হয়। আরবী পাশ সামরিক মন্ত্রী নিযুক্ত হন এবং খেদিব এইরূপ আইনু প্রচলনে সম্মতি প্রদান করেন যে, উক্ত সমিতির অনুমতি ব্যতীত কোন প্রকার কর ধাৰ্য্য হইতে পারিবে না। এইরূপে জাতীয় সমিতি ক্রমে ক্ষমতাশালী হইয়। উঠে এবং আরবী পাশা প্রকৃত পক্ষে দেশশাসক হইয়া উঠেন । তৎপরে কনষ্টাণ্টিনোপলে একটা নিখিল ইউরোপীয় সমিতি আহবান করিবার প্রস্তাব হয়। আরবী পাশ ছোলতান কর্তৃক বিদ্রোহী বলিয়া ঘোষিত হন। ইংরেজ গবর্ণমেণ্টের সাহায্যে তিনি পরাস্ত ও ধৃত হইয়া সিংহল দ্বীপে নিৰ্ব্বাসিত হন। মেছের গবর্ণমেণ্টকে আর্থিক বিষয়ে পরামর্শ দান এবং দেশে শান্তিরক্ষাচ্ছলে ১৮৮৪ খৃষ্টাব্দে বৃটিশ গবর্ণমেণ্ট অগ্রসর হইয়া মেছেরের অভিভাবক হইয়৷ বসেন। ১৮৯২ খৃষ্টাব্দে খেদিব তৌফিক পাশ