মোছলেম জগতের ইতিহাস । సె পানী স্থাপন করেন এবং স্বীয় ভ্রাতা খুবল্লায়কে দক্ষিণ দেশে শাসনকৰ্ত্ত নিযুক্ত করেন । এই সময়ে রাজধানী কেরাকোরাম হইতে পিকিনে স্থানান্তরিত হয়। অপর দাতা কালালেগ পারশে প্রেরিত হয় এবং ঐ স্থানে তিনি স্বীয় রাজত্ব স্থাপন করেন। ১৯৫৭ খৃষ্টাব্দে মজুর মৃত্যু হয় এবং খুবিলায় "থাকান” মনোনীত হন। খুঁবিলায় মারকোপোলো কর্তৃক প্রধান কান বা খান বলিয়া পর্ণিত হইয়াছেন । ১১৮০ খৃষ্টাব্দ খুবিলায় চীনের দক্ষিণাংশ অধিকার করেন এল থানলালে ( ('anloal)নামক স্তানে স্বীয় ফোট স্থাপন করেন । এই স্তান পিকিন নামে অভিহিত। ইঙ্গর পূৰ্ব্বতন রাজধানী কেরাকোরাম প্রাদেশিক শাসন কেন্দ্রে পরিণত হয় ; ক্রমে মোগল থাকানদিগের মধ্যে গুচ পিবাদ আরম্ভ হয়। তার ফলে চীন হস্তচু্যত ভয় । মোগল সামাজ্যের অবসানে চীন সাম্রাজ্য বিস্তুতি লাভ করে। ১৬৪৩ পৃষ্টাব্দে খুঁবিলায়ের বংশধরগণ চীনের বশ্যতা স্বীকার করেন । তুর্কমাল--তুকা যাযাবর জাতি কাম্পিয়ানের পূৰ্ব্ব ও অক্সাসের দক্ষিণস্ত অৰ্দ্ধাতুব্বর নিঃবৃক্ষ প্রান্তরে বাস করিত। পূৰ্ব্বে ইছাদের লুণ্ঠন বৃত্তি ছিল, ক্রমে ইহারা তুর্কীস্তানে স্টাসিয়া শান্তিপ্রিয় চটয় উঠে। তুর্কীস্তান আর্যাদিগের কেন্দ্রভূমি ছিল। ইঙ্গ তুরাণ নামে ुकारन छाडिछि झ्डेछ। ছেলজক-ছেলজক তুর্কিগণ একাদশ শতাব্দীতে জেকজাঙ্গে তীরে বসবাস করিত। চহারা পরে মধ্য এশিয়ায় বিশাল সাম্রাজ্য স্থাপন করে। মোছলেম ইতিহাসে ছেলছ্ক তুর্কিদিগের স্থান অতি উচ্চ। খেলাফতের অবসানের সহিত ইহাদের আবির্ভাব হয়। যে মোছলেম সাম্রাজা নানা ংশে ও নানা বিভাগে বিচ্ছিন্ন চট্টয়াছিল, সেই বিচ্ছিন্ন সাম্রাজ্য ছেলজকগণ একত্রীভূত করিয়াঁছিল। এই সাম্রাজ্য গঠনের পূৰ্ব্বে স্পেন ও আফ্রিকা বাগদাদের খেলাফত'হষ্টতে চ্যুত হইয়াছিল। ছিরিয়া ও মেছোপোটােমিয়া আরল সেনাপতিদিগ্ধের হস্তগত হইয়াছিল। মেছের ফাতেম বংশীয়দিগের
