মোছলেম জগতের ইতিহাস । আফগান-আফগানিস্তানের ; অধিবাসিগণ নান জাতিতে লিভক্ত। উজবেগ ৪ হাজরাগণ ( আদিম তাতার সম্প্রদায়ের বংশধর ) উত্তর দিকে বাস করে । উত্তর পূৰ্ব্বে কক্ষরিগণের বসতি। এতদ্ভিন্ন জাট প্রভৃতি যাযাবর জাতিও কোন কোন অংশে দৃষ্ট হয়। নগরগুলিতে BBBBBBB BBBS DDBS BB BBBBBB BBBB S BBBBS নের ভারতে সাধারণতঃ পাঠান নামে পরিচিত। ইহার ছুন্নি সম্প্রদায়ভুক্ত । আফগান শব্দ সাধারণতঃ দুরাণী, পিলজী, আবদালা প্রভৃতি সকলের প্রতি প্রাক্ত হয়। ইস্তাদের সকলের ভাষা পুস্তু এবং আচার ব্যবহারে ইহাদের বিশেষ সাদৃশ্য আছে ৷ চচার উগ্র ও স্বাধীনতা প্রিয় এবং সাম্প্রদায়িক দলপতির ক্ষম তালীন । দলপতির মৃত্যু হটলে বিশেষ আন্দোলন এবং কখন কথন ও বিপ্লবের স্ত্রপাত হয় । বেলুচি–প্রাচীন কালে বেলুচিস্তানে রাহুই সম্প্রদায় ভূক্ত মোগলগণ বাস করিত। ভঙ্গর ছুরি সম্প্রদায়ের অন্তভূক্তি ছিল । তৎপরে আর্য্য বেলুচিগণ এদেশে প্রলেশ লাভ করে । ইহারা শিয়া সম্প্রদায় ভুক্ত । ছফলী-পারশ্যে মোগল সাম্রাজ্যের অবসানের সঠিত প্রাদেশিক শাসনকছু গণ স্ব স্ব স্বাধীনত ঘোষণা করেন। তৎপরে তায়মুর পারশ্য বিধবস্ত করেন এবং ইঙ্গার বংশধরগণ এক শতাব্দী পৰ্য্যন্ত পারশ্যের কতকাংশ শাসন করিতে থাকেন । ষোড়শ শতাব্দীর প্রথমাংশে শাক্ত ইছমাইল ছফী বংশ স্থাপন করিয়া তারমুর অধিকৃত প্রদেশগুলির উপর প্রভুত্ব বিস্তার করিলেন এবং থোরাছান তদীয় রাজ্যের অন্তভুক্ত চষ্টল। পারশোর শাহগণ পাচটা বিভিন্ন বংশে বিভক্ত, যথাঃ- ছফলী, আফগান, আফছার, জেন্দ ও কাজার। ছফবী বংশ আরবের ইমাম মুছা কাজেম ভক্টতে উৎপন্ন । এই বংশে অনেকগুলি 'দরবেশ জন্ম গ্রহণ করেন। তন্মধ্যে আরদ্ধাবিলের শেখ ছফিউদ্দিন বিশেষ প্রসিদ্ধ। ইহারই
