ه/وه লোকেই বিদিত আছে। যখন বৃটেন ঘোর অজ্ঞান তমসাচ্ছন্ন, যখন আফ্রিকা পৃথিবী মধ্যে সৰ্ব্বাপেক্ষ অনুন্নত বলিয়া পরিগণিত, যখন ফ্রান্স, জাৰ্ম্মণি.৪ স্পেন সভ্যতার আলোক-সম্পাতে সমুদ্ভাসিত হয় নাই, যখন জাপান পৃথিবীর অপর জাতির নিকট অপরিজ্ঞাত, যখন অমোছলেম মোগল ও তাতারগণ দেশ লুণ্ঠনে ব্যাপৃত, যখন রোমক ও পারস্য ੱਛ। অস্থয়া ও বিবাদের অজস্র স্রোত প্রবাচিত, তখন আরবগণ এসিয়া, যুরোপ ও আফ্রিকার মধ্যে সৰ্ব্ব গ্রণী হুইয়া উঠিয়ছিল । খৃষ্টীয় অষ্টম শতাব্দীর প্রথম ভাগে সভ্যতার নতন বৰ্ত্তিক লষ্টয়া সমগ্র আরব দেশে ইছলাম-বৈজয়ন্তী উডউীন হুইয়াছিল । হিজরীর সাদ্ধ শত বৎসরের মধ্যে ইছলাম পৃথিবীর এক প্রান্ত হইতে অপর প্রান্ত পৰ্য্যস্ত বিস্তৃত হইয়া পড়ে । যেরূপ অল্পকাল মধ্যে ইছলাম জগতের শীর্ষস্থান অধিকার করিয়ছিল, অন্য কোন ধৰ্ম্ম এযাবৎ তদ্রুপ করিতে সমর্থ হয় নাই । ইহাই ইছলামের সত্যত ও শ্রেষ্ঠত্বের প্রকৃষ্ট প্রমাণ । এই সত্যত ও শ্রেষ্ঠত্বই অল্পকাল মধ্যে ইহার এরূপ বিস্তৃতির প্রধান হেতু হইয়াছিল। ইছলামের অভু্যদয় কালে ইহুদী ও খৃষ্ট ধৰ্ম্ম ইহার প্রবল গতি রোধ করিবার জন্ত নানাবিধ উপায় অবলম্বন করিয়া কৃতকাৰ্য্য চক্টতে পারে নাই । অন্যান্ত সকল ধৰ্ম্মেই ধৰ্ম্ম প্রচারার্থ ংক শ্রেণী বৰ্ত্তমন আছে, কিন্তু ইছলাম কেবল সত্যতার যাজকত্বেই মুস্ত পৃথিবীকে বশীভূত করিয়াছে। পৃথিবীর অন্যান্য ধৰ্ম্ম নানা সম্প্রদাNেবভুক্ত এবং তাহার এক সম্প্রদায়ের সহিত অপর সম্প্রদায়ের মতদ্বৈধ ও বিরোধ বৰ্ত্তমুন কিন্তু ইছলাম এই বিরোধ ভাব হইতে একেবারে মুক্ত। তাই ইছলাম যে দেশে গ্রবেশ করিয়াছে, সেই দেশে ঐকান্তিক সহানুভূতি ও সম্বদ্ধনা, লাভ করিয়াছে। মানবকে জাগতিক ভ্রাতৃত্ব বন্ধনে সুাবদ্ধ করতে ছলাম চিরদিন ཧྰུཾ་ཏྲྰཾ་བཙ་རྩ ། যিনি আজ ক্রীতদাস, কান্থ সিংহসনে জারূঢ় হইতে ইছলামে র্তাহার পক্ষে কোন বাধা নাই। ইছলাম
