`ఫి0 মোহন অমনিবাস অফিসার পন-চ কহিলেন, “তিনি হের জোমারের সঙ্গে টেলিফোনে করছে , মাত্র পাঁচ মিনিট অপেক্ষা করন ।” হের জোমারের সঙ্গে আলাপ করিতেছেন শুনিয়া, মোহনের চক্ষদ্বয় বিসফারিত হইল। কিন্তু তাহা মহাতে’র জন্য, পর মহাতে সে শান্ত ও স্বাভাৰি স্বরে কহিল, "উত্তম । আমার তাড়া নেই ।” ( ২০ ) তখনও পাঁচ মিনিট পণ্যে হইতে কয়েক সেকেণ্ড বিলম্ব ছিল, একজন আসিয়া মোহনকে কহিল, "আসুন, মিঃ ওয়েব ।” মিঃ ওয়েব-রপী মোহন দৃঢ় পদে ও শান্ত-সমাহিত মনে অফিসারের স ফরেন মিনিসটারের কক্ষ-সম্মুখে উপস্থিত হইলে, অফিসার সম্প্রমপণ কণ্ঠে কাঁহলেন, “ভিতরে যান । ” মোহন বন্ধ দ্বারে দুইবার মদে আঘাত করিয়া ভিতরে প্রবেশ করিল। ফয়েণ মিনিসটার হাস্য মুখে উঠয়া দড়িাইলেন এবং হস্ত প্রসারিত করিয়া মোহনের সহি। করমদন করিয়া কহিলেন, আসন, মিঃ ওয়েব। আপনার সঙ্গে পরিচিত হ't অত্যন্ত আনন্দ অনুভব করছি । বমন ৷” মোহন ফরেন মিনিপটারের সম্মুখস্থ আসনে উপবেশন করিলে, তিনি পনেল কহিলেন, “আমি হের জোমারের সঙ্গে পাবেই আলাপ করছিলাম। তিনি ইটালীণ্ডে এসে পৌঁছেছেন, সেখান থেকে এরোপ্লেনে আসবার বন্দোবন্ত করছেন । সে বা হোক, আমি আপনার সম্বন্ধে সকল কথাই শুনেছি। আপনার মত ব্যক্তিরা সতাই জগতেব গবে'র স্থল ।” মোহন নীরবে অপেক্ষা করিতে লাগিল । কারণ সে বুঝিল যে, ফয়েন মিনিস্টারের বক্তব্য এখনও শেষ হয় নাই। তাহাই হইল ; ফরেন মিনিসটার পর বলিতে লাগিলেন, “আরও আমি শুনলাম, আপনি দশটার এয়ার সাভিসে তু যাবেন । আমি আপনার জন্য সমস্ত আয়োজন ঠিক করবার আদেশ দিয়েৰি যদিও হের জোমার আপনার সঙ্গে দেখা ক'রে তাঁর আন্তরিক ধন্যবাদ দেবার অত্যক্ষ উদগ্রীব হয়েছিলেন, কিন্তু আমি তাঁকে জানিয়েছি, তিনি যদি দশটার ম আসতে পারেন, তবে তাঁর আশা পাণ" হ'তে পারবে । ভর্তিনি বিশেষ চেষ্টা করে বলেছেন । হাঁ মনে পড়েছে, আপনি টুপিটা এনেছেন ?" মোহন টুপিটা হাতে করিয়া বসিয়াছিল ; সে টু প ও হের জোমারের লিf পত্ৰখানা ফরেন মিনিস্টারের হাতে দিয়া কহিল, "নিশ্চয়ই, স্যার ।” আমাকে এক মি িট মাজ’না করন।” এই বলিয়া ফরেন মিনিসটার দ্রতেপ পাশ্ব কক্ষে প্রবেশ করিলেন । মোহনের বুঝিতে বিলম্ব হইল না যে, তিনি টু হইতে ট্রেড-প্যাক্টখানি বাহির করিয়া নিশ্চিগু হইতে গেলেন । মোহনের মখে মদে হাসি ফুটিয়া উঠিল। তাহার আলেকজান্দ্রিয়া হোটে অবস্থান কালীন বিপুল পরিশ্রম ও সতকাতার কথা স্মরণ-পথে উদিত হইল। ৈ
