মোহনের অজ্ঞাতবাস રહ8 Mt৭ চাহিয়া পনশ্চ কহিলেন, “তোমরা যাও প্রমথ ।" প্রফেসার বাধা দিয়া কহিলেন, “না না, তা হবে না। কারণ আমি পাইনের এwিগাড’ হ’য়ে এসেছি। ‘রত্নবিষাণ আজ ওঁর হিসাব-নিকাশ চুকোবার জন্য tণহারীকে নিযুক্ত করেছিল, কিন্তু বেচারা গেল ভড়কে । সুতরাং আমাকেই প্রহরী ৰ'rো আসতে হয়েছে ।” কুমারী তাতীর মুখ শুকাইয়া গেল। সে মিঃ পাইনের মুখের দিকে চাহিয়া *foল, “সবনাশ ! তবে ?” প্রফেসার হাসিয়া কহিলেন "তবে আমি যখন সঙ্গে রয়েছি, তখন ভয় করবার tণশেষ কিছুই নেই, দেবী । "তবে আপনাদের আলাপে ষে একটু ব্যাঘাৎ পড়লো, এই যা দুঃখ ।” স্যার মহাপাত্ৰ কহিলেন, “কিন্তু কে এই রিদ্রেবিষাণ, প্রফেসার ?” প্রফেসার মদ হাসিয়া কহিলেন “আপনাকেও আমি ঠিক এই প্রশ্ন করছি, স্যার জtাপাল |” স্যার মহাপাত মান স্বরে কহিলেন, “আমার মনে হয়, দস্থ্য মোহনই এই নবরপে জাবিভূতি হয়েছে । আপনার ধারণা কি শুনি ?" প্রফেসার সম্মিত মুখে কহিলেন, “দস্থ্য মোহনের সম্বন্ধে আমার যা ধারণা, তা’ আপনার মতের সঙ্গে মিলবে না, স্যার। কিন্তু দস্থ্য মোহনকে সন্দেহ করছেন কেন ?" স্যার মহাপাত্ৰ কহিলেন, “কিন্তু কোথায় সে ? পাইন বলছিল, তার আর কোন পাত্তাই পাওয়া যাচ্ছে না। তবেই তার যখন কোন ঠিকানাই আর পাওয়া ৰাচ্ছে না, তখন সে ষে এই ছদ্মনামে এই কান্ড ক'রে বেড়াচেছ, তাতে সন্দেহ থাকতে পারে কি, প্রফেসার ?” প্রফেসার বসু কহিলেন, “আপনার যুক্তিতে জোর আছে। কিন্তু কথা কি জানে, আমাদের ও-কল্পনায় আনন্দ হয় না ।” "কিন্তু কথা-তো আনন্দ হবার নয়, প্রফেসার । মানষের জীবনমৃত্যু নিয়ে খেলা চলছে, তাতে আপনাদের সবাগ্রে প্রয়োজন—সেই চতুর দসনকে খুঁজে বার sয়া। আমি জোর গলায় বলছি, আপনারা যদি মোহনকে খুঁজে বার করতে পারেন, তা হলে এই ভীষণ সমস্যার সমাধান হয়ে যাবে।" "দস্থ্য মোহন । আপনি বিশ্বাস করেন কাকাবাব; যে-দম্য মোহন অতীতে একটিও হত্যা করে নি, সে এই এতগুলি হত্যা করেছে এবং করে চলেছে ?” তাপ্তী গাঁওসময়ে প্রশ্ন করিল। স্যার মহাপার কহিলেন, "মা, দসু্যর আবার ধম”। অতীতে সে হত্যা না করেই ৰদি সফল হ’য়ে থাকে, হত্যার প্রয়োজন দেখা দিয়ে না থাকে, তবে বতমানে প্রয়োজন দেখা দেওয়ায় হত্যা করতে যে সে পারে না, এমন যুক্তিতে আমার মন সায় দেয় না, না। তুমি কি বলো, প্রমথ ?” | মিঃ পাইন কহিলেন, "দস্য মোহনের সম্বন্ধে অবশ্য অনুসন্ধান ক’রে দেখা वघ्नकाव्र ।”
